রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ এলাকায় যুবলীগের কর্মী সন্দেহে কর্ণফুলী উপজেলার এমএ মারুফ কে ছাত্র-জনতা মারধরের পর পুলিশে হস্তান্তর করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ রবিবার দুপুর ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এলাকার পৃথক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিস্তানে দায়িত্বরত একাধিক পুলিশ সদস্য ও পল্টন থানার ওসি মোল্লা মো. খালিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আটক ব্যক্তির মামাতো ভাই মির্জা মাহবুবও এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আটক এমএ মারুফ কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের (৮ নম্বর ওয়ার্ড) মির্জা বাড়ির মৃত কবির আহমদের ছেলে। তিনি কর্ণফুলী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য।
ঘটনাস্থল থেকে এমএ মারুফ ছাড়াও মোহাম্মদ কবিরসহ আরও দুই জনকে মারধর করে পুলিশে দেওয়া হয়। যুবলীগ সন্দেহে মারধরের শিকার মারুফ সাংবাদিকদের বলেন, চট্টগ্রাম থেকে কাপড় কিনতে ঢাকা এসেছিলাম।’
এদিন সকাল থেকে শহীদ নূর হোসেনের স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। একই স্থানে বিকাল ৩টায় আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিলের কথা রয়েছে।