চুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূঁইয়া বলেছেন, উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে উন্নত গবেষণা ও উদ্ভাবনের সুযোগ তৈরি হয়, যা আধুনিক শিল্প ও প্রযুক্তির বিকাশে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রকৌশলে উচ্চ শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এটি উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটায়, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবেশের উন্নতিতে অবদান রাখে এবং উন্নত জাতীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলে। উচ্চ শিক্ষা প্রকৌশলীদের কাছে এমন জ্ঞান ও দক্ষতার সঞ্চার করে যা, তাদের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম করে তোলে এবং আরও উদ্ভাবনী, সাশ্রয়ী ও টেকসই সমাধান তৈরি করতে সাহায্য করে, যা একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। তিনি গত ১৪ আগস্ট চুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ এইচ রাশেদুল হোসেন, মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী আফজালুর রহমান, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। নবাগত শিক্ষার্থীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী রাবেয়া সাদিয়া এবং পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী আউয়াল গাব্রা ওমর। সভাপতিত্ব করেন ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহেদী হাসান চৌধুরী ও ইইই বিভাগের প্রভাষক আজমল আহমেদ। শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ ক্বারী নুরুল্লাহ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।