একেক জনের জ্ঞানের পরিধি একেক রকম। কেউ নির্দিষ্ট একটি বিষয়ে পারদর্শী ওঅভিজ্ঞ। আবার আরেকজন অন্য বিষয়ে বুদ্ধিদ্বীপ্ত চৌকস জন।
তার মানে নিজেকে স্বেচ্ছায় জাহির করা নয়, অন্যকে অবজ্ঞা করা নয়–বিনয়ের সাথে কথা বলুন। সম্মান, সম্মুন্নত রেখেই চেষ্টা করুন অপরকে বুঝার। অনর্থক জ্ঞান জাহির ও নিজেকে পণ্ডিত মনে করার অর্থ বোকার স্বর্গে বসবাস। অবশ্য তেমন জনও আছে এই মহিমান্বিত জগত জীবনে। তারা জ্ঞানবিদ্যায় পাণ্ডিত্য দেখিয়ে মনে করেন যে, জনতার মাথা ক্রয় করে ফেলেছেন। সাবধান এসব অথর্ব অকল্যাণ অসম্পূর্ণ।
পণ্ডিত নামক ভণ্ড থেকে নিরাপদে পদ চলুন। আমরা আধুনিক প্রযুক্তিতে গড়া ডিজিটাল সভ্য সময়ের সংবেদনশীল জনমানব। তাই সবসময় কর্মকাজ সম্পন্ন করতে হবে সামগ্রীক চিন্তা চেতনায়। আর একারণে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নিজের পরিবর্তন ও মানসিক উর্বরতা।
মনে রাখা প্রয়োজন, শেখার কোনো শেষ নেই। বর্তমান সময়ে জনমনে এসেই সারগর্ভ কাজ কর্ম না করেই বড় চেয়ারে বসার ফাঁদ পাতা বাতুলতা মাত্র। কথা নয়, কর্ম নৈপুণ্যে অনুসরণীয় দৃষ্টান্তে সমাজ নির্মাণ ও দেশ মাতৃকায় উন্নয়নে ব্রতী হোন।
শব্দ, বর্ণ, স্বাধীকার ও জাতির অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপনে সংকীর্ণতার উর্ধ্বে অফুরান স্বপ্ন পূরনের দৃঢ়চেতা ভাবনাকে এগিয়ে নিতে হবে– বড় স্বপ্ন রচনায়।
যার যার অবস্থান নিরুপনে উৎসাহিত করে পথ চলুন। প্রত্যাশার পুরনের সম্পূর্ণতা না হলেও কমতি যেন না হয়। ভালোবাসা সৌহার্দ্য সমপ্রীতির বন্ধন সমৃদ্ধি আনুন।
ইনশাল্লাহ বড় স্বপ্ন পূরণ পাণ্ডিত্য ভাবনা আমাদের এগিয়ে নেবে।