শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ব্যক্তিত্ব। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন সশস্ত্র বীর যোদ্ধা হিসেবে যুদ্ধ করেছেন, চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জাতিকে সংগ্রামের পথে উদ্বুদ্ধ করেছেন। তাঁর এই সাহসিকতা, আত্মত্যাগ ও নেতৃত্ব একটি জাতিকে মুক্তির পথে পরিচালিত করে। যুদ্ধশেষে যখন দেশ ছিল বিপর্যস্ত, তখন তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে দেশকে পুনর্গঠনের অভিযানে নামেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাউজান হলদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য আবু জাফর চৌধুরী। রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোছলেম উদ্দীনের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা ছিলেন নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল হুদা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহাম্মদ, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মঞ্জুরুল হক, বিএনপি নেতা কাজী আনিসুজ্জমান সোহেল, যুবদলের সাবের সুলতান কাজল, মো. মহিউদ্দীন জীবন, আবুল কাশেম, সৈয়দ মো. কামাল উদ্দীন, মো. হারুন অর রশিদ (বাবুল মুন্সী), দিদারুল আলম, ইউছুপ তালুকদার, ইকবাল হোসেন চৌধুরী, মো. খোরশেদুল আলম জিকু, এম শাহাজান সাহিল, কামাল উদ্দিন, মো. আলী সুমন, শহিদুল ইসলাম পারভেজ, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী, আজিজ উদ্দিন মানিক, মো. রেওয়াজ, মো. দুলাল, ফোরকান বিন সোলায়মান, মো. নুরুল আলম তালুকদার, মো. ইউচুপ, কে এম আজগর উদ্দিন চৌধুরী, জহুর আহাম্মদ মেম্বার, আহম্মদ মিয়া মেম্বার প্রমুখ।