যারা হালদা নদী থেকে মাছ সংগ্রহ করে সেটা রক্ষা করা তাদেরই দায়িত্ব। হালদাকে পৃথিবীর মডেল নদী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে কাজ করতে হবে। আমরা হালদাকে জাতীয় নদীতে নিয়ে চাই। হালদার জীববৈচিত্র্য রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার। হালদা বাঁচলে বাঁচবে প্রাণ প্রকৃতি। গত ২৩ জানুয়ারী পটিয়া উপজেলা মৎস্য অফিসের বাস্তবায়নে ও হালদা নদীর প্রাকৃতিক প্রজননক্ষেত্র উন্নয়নও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (২য় পর্যায়) মৎস্য অধিদপ্তর পটিয়ার অর্থায়নে হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র ও মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে অংশীজনের উদ্বুদ্ধকরণ বিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা স্বপন চন্দ্র দের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ মিজানুর রহমান। প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), প্লাবন কুমার বিশ্বাস, থানার ওসি আবু জায়েদ মো. নাজমুন নুর, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইলিয়াছ। বক্তব্য রাখেন উপজেলা আইসিটি কর্মকর্তা মৃন্ময় দাশ, কর্ণফুলী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুল আলীম, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহাব উদ্দিন, হ্যাচারি কর্মকর্তা নাজমুল হুদা, সহকারী হ্যাচারি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, শফিউল আজম, মো. আবছার, গাজী মনির, জাহেদ, বুলবুল আহমেদ।
সেমিনারে বক্তারা আরো বলেন, বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হচ্ছে হালদা নদী। হালদা নদীকে প্রাকৃতিক স্বর্ণের খনি হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। হালদা নদী সংলগ্ন ৪টি নদী (কর্ণফুলী, শিকলবাহা, চাদখালি এবং সাংগুতে মার্চ থেকে জুলাই ৫ মাস মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।