ধর্ষণ বন্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারবে একমাত্র পারিবারিক শিক্ষা

| রবিবার , ১১ অক্টোবর, ২০২০ at ৫:০৪ পূর্বাহ্ণ

বেশির ভাগ মিডিয়ায় -যৌনতা হল আসল পুরুষ বুঝার ও চিনবার উপায় তা প্রচার করে নগ্নভাবে। এ ছাড়া যৌনতা নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় প্রকাশ্যে প্রচরণা ও পোস্টারিং করা হয়। পাড়া মহল্লায় প্রকাশ্যে বিনা বাধায় যৌনতার ওষুধ বিক্রয় করা হয়।
প্রেম: প্রেম হল পরিবার, সমাজ অসমর্থিত কমর্কাণ্ড। প্রকাশ্যে দিবালোকে কিছু নারী সমাজ অধিকার বলে বা নিজের জীবন সঙ্গী নিজে জেনে -বুঝে পছন্দ করার জন্য রাস্তার ধারে বা পার্কের ভিতর হাতে হাত ধরে, শরীরে শরীর লাগিয়ে নগ্নতার বহি:প্রকাশ করে থাকে। আর যারা এই রকম অসমর্থিত সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না তারা ধর্ষণ করছে ও ধর্ষণ করতে উৎসাহী হচ্ছে।
রাষ্ট্রের ভূমিকা: বাষ্ট্র তখনই জেগে উঠে যখন ধর্ষণ নামক ন্যাক্কারজনক ঘটনা সংঘটিত হয়। তার আগে তেমন কিছু করে না। তারা করতে পারত যারা প্রকাশ্যে বিভিন্ন পার্ক, রাস্তায়, বাজারে যৌন উত্তেজনামূলক কর্মকাণ্ড করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে।
সুতরাং ধর্ষণ বন্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারবে একমাত্র পারিবারিক শিক্ষা। এসো আমরা নিজ সন্তানকে নর-নারী উভয়ে মানুষ সেই শিক্ষাটা আগে দিই।
আশিকুর রহমান

পূর্ববর্তী নিবন্ধবাংলা বিশ্বকোষের প্রথম প্রণেতা নগেন্দ্রনাথ বসু
পরবর্তী নিবন্ধসময়ের অভিশপ্ত তাণ্ডব