সিত্রাংয়ের প্রভাবে বাঁশখালীর উপকূলীয় এলাকায় বেড়িবাঁধ উপচে পানি ঢুকে তলিয়ে গেছে ফসলী জমিসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। সাগরের লবনাক্ত পানি বের দিলেও চারা মারা যাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন টমেটো চাষীরা।
সূত্র জানায়, ভালো ফলন পাওয়ায় আগাম টমেটো চাষে বিগত কয়েকবছর ধরে বাঁশখালীতে বেশ সাড়া ফেলেছে। তবে ঘুর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে বাঁশখালীর উপকূলীয় এলাকার টমেটো ক্ষেতগুলোতে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, পানি বের করে দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো সমস্যা না হয় তাহলে আবারো ফলন হতে পারে। গতকাল বুধবার বাঁশখালীর শেখেরখীল, চাম্বল, শীলকূপ, গন্ডামারায় মাঠের বর্তমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন কৃষি অধিদপ্তর চটগ্রামের ডিডি মো. আক্তারুজ্জামান, এডিডি আবু কাওসার মো. সারোয়ার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেকসহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। এ সময় তারা ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
বাঁশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক বলেন, ঘুর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের ফলে উপকূলীয় যেসব স্থানে টমেটো ক্ষেত ও ফসলী জমিতে পানি প্রবেশ করেছে চাষীরা তা নানাভাবে বের করলেও কী পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে তা এখনও সুনিদিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।