সুজনের মুখে হেমন্তের গানের কলি

| শুক্রবার , ২৭ নভেম্বর, ২০২০ at ৬:৩৩ পূর্বাহ্ণ

‘যা কিছু পেয়েছি তা আমার সঞ্চয়/ যা কিছু পেলামনা তা আমার নয়।’ চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজনের মুখে হেমন্তের গানের কলি শুনে সভাজুড়ে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার চসিকের পুরনো নগর ভবনের কে বি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় তিনি গানের কলি উচ্চারণ করেন। চসিক পরিচালিত কম্পিউটার ইনস্টিউিটের পরিচালক আনিস আহমেদ তাঁর ইনস্টিটিউটে পাওয়ার জেনারেশন না থাকায় লোডশেডিংয়ে পাঠদান নির্বিঘ্ন করতে জেনারেটর সরবরাহ করায় প্রশাসকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে তার জবাবে প্রশাসক একথা বলেন। এতে বক্তব্য দেন, চসিকের শিক্ষা বিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্য প্রফেসর হাসিনা জাকারিয়া। চসিকের প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়ুয়া ও প্রশাসকের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম এসময় উপস্থিত ছিলেন। কর্পোরেশন পরিচারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ শিক্ষার গুণগত মান রক্ষা ও উন্নয়নে তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে বেশ কিছু প্রস্তাব প্রশাসকের নিকট উত্থাপন করেন। এসব প্রস্তাবের মধ্যে ছিল শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত সঠিকভাবে নির্ধারণ করা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থানীয় কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বিলোপ, শিক্ষকদের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) পুনরায় চালু করা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানাগারের ও শিক্ষক স্বল্পতা দূর করা ইত্যাদি। প্রশাসক এসব প্রস্তাব শুনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা শিক্ষাবিদ হাসিনা আপার কথাগুলো শুনে কর্পোরেশন পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার গুণগত মান আরো কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে ব্যাপারে মনোনিবেশ করুন। তারপরও তৎকালীন পৌরসভার চেয়ারম্যান নুর আহম্মদের একান্ত ইচ্ছায় চট্টগ্রাম শহরের অধিবাসীদের সন্তানদের শিক্ষায় এগিয়ে নিতে অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয়। যা পরবর্তী মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরে আরো সম্প্রসারিত হয়ে দেশব্যাপী সুনাম অর্জন করে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধশত শত গোল্ডেন মনির পাপিয়া সাহেদের জন্ম দিয়েছে আ. লীগ
পরবর্তী নিবন্ধমাস্ক ব্যবহার না করায় বাঁশখালীতে ৩৯ জনকে জরিমানা