বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত : চলচ্চিত্রের কবি

শৈবাল চৌধূরী | সোমবার , ২৮ জুন, ২০২১ at ৭:৩৯ পূর্বাহ্ণ

(দ্বিতীয় পর্ব)

নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প ‘টোপ’ ছিন্নমূল মানুষদের অসহায়তা এবং তাদের সাথে প্রতারণাকে উপজীব্য করে লেখা। বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের চিত্রনাট্যে গল্পটি আরো মর্মস্পর্শী হয়ে ধরা দিয়েছে। ল্যান্ডস্কেপ ফটোগ্রাফি যা বুদ্ধদেবের সিনেমার একটি বৈশিষ্ট্য টোপ ছবির বিষয়বস্তুকে যেমন মর্মস্পর্শী করে তুলেছে, তেমনি কাব্যময় করে তুলেছে, যে কাব্যময়তা একই সাথে নির্মম ও মানবিক। ল্যান্ডস্কেপ ফটোগ্রাফির চমৎকার কম্পোজিশনের গুণে তাঁর ছবিগুলি অনন্য মাত্রা পেত। ফেরা, তাহাদের কথা, চরাচর, লাল দরজা, উত্তরা, জানালা এবং শেষ ছবি উড়োজাহাজে এই ল্যান্ডস্কেপ ফটোগ্রাফি ছবিগুলির একটি চরিত্রে পরিণত হয়ে উঠেছিল।
টোপ ছবিতে বুদ্ধদেব মানব চরিত্রের অন্ধকার দিক, মানব মনের গহীন ও গহনের নানা দিক ছোট ছোট অনুষঙ্গের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছেন। একজন অসহায় মানুষ অন্য একজন ক্ষমতাবান শিকারি মানুষের নির্মম শিকারে কীভাবে পরিণত তারই চিত্র ‘টোপ’।
শেষ ছবি উড়োজাহাজ, মানুষের সুপ্ত মনোবাসনা, অতৃপ্ত আকাঙ্ক্ষা, যা তার একান্তই নিজের, যার চরিতার্থতায় তার অবিরাম পথচলা, অবিরাম গোপন প্রচেষ্টা তারই চিত্রবর্ণনা। এ যেন বুদ্ধদেবেরই অভীপ্সা, পাখির মতো, উড়োজাহাজের মতো নিঃসীম শূন্যে ভেসে চলার আকাঙ্ক্ষা। নিজের গল্পে একজন অতি সাধারণ মানুষ ও একটি উড়োজাহাজের ভগ্নাবশেষের মধ্য দিয়ে তিনি তা চিত্রিত করতে চেয়েছিলেন যেটি আসলে প্রতিটি মানুষেরই চাওয়া, একেকজনের কাছে একেকরকম সেই উড়ে চলা। এই ছবির জন্য বুদ্ধদেব বেছে নিয়েছিলেন বিহারের জামশেদপুরে নীল জলের বিশাল ডিমলা হ্রদের পাড় ও তার সন্নিহিত সবুজ দলমা পাহাড়। নয়নাভিরাম বিস্তৃত লোকেশন ছিল বুদ্ধদেব দাশ গুপ্তের চলচ্চিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য যা তাঁর ছবির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে পরিণত হতো। লোকেশনের বিশেষত্বকে খেয়ালে রেখে তাঁর সিনেমার ক্যামেরা অ্যাঙ্গেলও নির্ধারিত হতো। এঙট্রিম লং শট ও ১৮০ কিংবা ৩৬০ ডিগ্রির প্যানোরামিক শটে নান্দনিক অনেক ল্যান্ডস্কেপ দৃশ্যের সন্নিবেশ থাকতো তাঁর ছবিতে। উড়োজাহাজ ছবিতেও ক্যামেরার সেই বিশালতায় মানবমনের সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নের বিশালতা তুলে ধরতে সমর্থ হয়েছিলেন বুদ্ধদেব তাঁর সহজাত কাব্যিক সুষমায়। এই ছবির বিষয় ও আঙ্গিকে সাদৃশ্য ছিল খানিকটা চরাচর ছবির সঙ্গে। স্বপ্ন দেখেন যারা, তাদের ছবি উড়োজাহাজ, যে উড়ান স্বপ্নের, যা সহজে থামার নয়। বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত বলেছিলেন, ‘এটা একটা স্বপ্নের গল্প’। বাচ্চু নামের এক মিস্ত্রি স্বপ্ন দেখে এরোপ্লেন ওড়ানোর। তার পাগলামি আরও বেড়ে যায়, যখন জঙ্গলে ঘুরতে-ঘুরতে সে একটা ভাঙা এরোপ্লেন খুঁজে পায়। খবরের কাগজে এরকম একটা খবর পড়েছিলাম। সেখান থেকে গল্পটা মাথায় এল। বাচ্চুর স্বপ্নকে বাধা দিতে রাষ্ট্রও সক্রিয় হয়। কিন্তু তা বলে কি সে স্বপ্ন দেখবে না? স্বপনচারী বুদ্ধদেবের চলচ্চিত্র জীবনের সোয়ান সঙ হয়েই রয়ে গেল, উড়োজাহাজ স্বপ্নের সন্ধানী সেই ছবি।
টোপ চলচ্চিত্র প্রসঙ্গে বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত বলেছিলেন, ‘আজকের সময়ে বেঁচে থাকতে গেলে হয় ব্যবহৃত হতে হয়, নয় ব্যবহার করতে হয়। ব্যবহার করার ব্যাপারটা কখনও ব্যক্তিগত, কখনও প্রাতিষ্ঠানিক, কখনও বা রাজনৈতিক। ব্যবহৃত হওয়ার সময়ে যাঁরা মাথা ঝোকাতে চান না, তাঁদেরকে অনেক সময় দামও দিতে হয় প্রচুর। তবুও তাঁরা মাথা নোয়ান না। শিকার আর শিকারির অবিরাম এই খেলাকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই আমার এই ছবি। অনেক টানাপোড়েনের মধ্যেও আমি কখনও নিজেকে টোপ হিসেবে ব্যবহৃত হতে দিইনি। আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে ‘ ‘টোপ’ তাই আমার কাছে জরুরি একটা ছবি।’
কথাগুলি থেকে বুদ্ধদেব দাশ গুপ্তকে চেনা যেমন সম্ভব হয়, তেমনি তাঁর আপোষহীন মনোভাবেরও পরিচয় পাওয়া যায় এবং আমরা অনেকেই যেন নিজেদেরও খুঁজে পাই। কাহিনীচিত্রের সমান্তরালে প্রামাণ্যচিত্রও নির্মাণ করে গেছেন বুদ্ধদেব। এক্ষেত্রেও সমান সিদ্ধহস্ত ছিলেন। বস্তুত প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের মধ্য দিয়ে ফিল্ম ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ১৯৬৮ সালে। মোট ১৪টি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছেন। দি কনটিনেন্ট অব লাভ (১৯৬৮), ঢোলের রাজা ক্ষীরোদ নট্ট (১৯৭৩), ফিশারম্যান অব সুন্দরবন (১৯৭৪), শরৎ চন্দ্র (১৯৭৫), রিদম অব স্টিল (১৯৮১), ইন্ডিয়ান সায়েন্স মার্চেস অ্যাহেড (১৯৮৪), বিজ্ঞান ও তার আবিষ্কার (১৯৮০), স্টোরি অব গ্লাস (১৯৮৫), ইন্ডিয়া অন দ্য মুভ (১৯৮৫), সিরামিক্‌্‌স (১৯৮৬), আরণ্যক (১৯৯৬), কনটেমপোরারি ইন্ডিয়ান স্কাল্পচার (১৯৮৭), হিস্ট্রি অব ইন্ডিয়ান জুট (১৯৯০) এবং এ পেইস্টার অব ইলোকোয়েন্ট সাইলেন্সঃ গণেশ পাইন (১৯৯৮, জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত)। সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্রের কাজ শুরু করলেও সেটি শেষ করতে পারেনি সত্যজিতের অসুস্থতার কারণে। তাঁর প্রামাণ্যচিত্রগুলোও ছিল কাহিনিচিত্রের মতোই কাব্যময়। তথ্যের পাশাপাশি দৃশ্য নান্দনিকতার ওপর এক্ষেত্রেও সমান মনোযোগ দিতেন। ঢোলের রাজা ক্ষীরোদ নট্ট বা দিকিং অব ড্রাম্‌্‌স এর জন্যে ১৯৭৪ সালে শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্রের জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। অর্থাৎ কাহিনিচিত্রের আগেই বুদ্ধদেব রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন প্রামাণ্যচিত্রের জন্য।
বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের সবক’টি ছবিই কোনো না কোনো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কৃত। এর মধ্যে ভেনিস, বার্লিন ও লোকার্ণোতে অনেকবার। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন মোট ১৪ বার। ১২ বার কাহিনীচিত্র, ২ বার প্রামাণ্যচিত্রের জন্যে। আজীবন সম্মাননা মাদ্রিদ (২০০৮) ও এসেন্স ( গোল্ডেন এথেনা ২০০৭) চলচ্চিত্র উৎসবে।
অভিনয় শিল্পী নির্বাচনে যথেষ্ট বিচক্ষণতার পরিচয় দিতেন তিনি। কাঞ্চনজঙ্ঘার অভিনেত্রী অলকানন্দা রায়কে দীর্ঘবিরতির পর ফিরিয়ে এনেছিলেন ‘ফেরা’ ছবিতে। লাল দরজা ছবিতে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে গিয়েছিলেন চম্পা ও আসাদকে। লোকশিল্পী সিন্ধুবালা দেবীকে নিয়েছিলেন উত্তরা ছবিতে। নির্দিষ্ট বা বিশেষ কোনো অভিনয় শিল্পীর ওপর তাঁর নির্ভরশীলতা দেখা যায়নি। ফলে বাংলা এবং বাংলার বাইরের প্রচুর শিল্পী কলাকুশলী কাজ করেছেন তাঁর ছবিতে।
বুদ্ধদেব বাবুর ছবির আরেকটি বৈশিষ্ট্য সুপ্রযুক্ত সংগীত। শেষ দিকের দুয়েকটি ব্যতীত সব ছবির সংগীত রচনা তাঁর নিজের। শেষ দিকে সংগীত পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন কন্যা অলকানন্দা দাশগুপ্তকে। বুদ্ধদেবের সব ছবিতেই সংগীত একই সঙ্গে অর্থবহুল ও শ্রতিমধুর। চিত্রগ্রহণ এবং সম্পাদনার মতো এক্ষেত্রেও কাব্যময়তার প্রভাব লক্ষণীয়।
কবি বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের কথা বিভিন্ন প্রসঙ্গে ঘুরে ফিরে বারবার আসে। বাংলা কাব্যশিল্পে তাঁর অবদান মৌলিক এবং যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শিল্পচর্চা শুরুও কবিতার মধ্য দিয়ে। গঠন, শব্দ বিন্যাস, সিনট্যাঙ নির্মাণ, বিষয় বৈচিত্র্য এসব দিক থেকে তাঁর কবিতা স্বতন্ত্র মর্যাদার অধিকারী। নিজের কবিতাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এই কবি।
চলচ্চিত্রের মতো তাঁর কবিতাতেও বাস্তব আর পরাবাস্তবের সুন্দর সমন্বয় খুঁজে পাওয়া যেত। নিজের কবিতা অবলম্বনে সিনেমা করার বাসনা প্রথম দিক থেকেই ছিল। ধীমান দাশগুপ্তকে সেই ১৯৮৪ সালে বলেছিলেন, “মাঝে মাঝে আমার সায়ান্স ফিকশন করার খুব ইচ্ছে হয়। যদি সুযোগ হয় কখনো আমি আমার নিয়েই সায়ান্স ফিকশন করবো। রোবটদের নিয়ে।’ ‘রোবটদের গান’ নামে তার একটি কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। উল্লেখযোগ্য অন্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে গভীর আড়ালে, কফিন কিংবা সুটকেস, হিমযুগ, ছাতা কাহিনী, রোবটের গান, শ্রেষ্ঠ কবিতা, ভোম্বলের আশ্চর্য কাহিনী ও অন্যান্য কবিতা। জীবনের শেষ সিনেমাটিও তিনি নির্মাণ করতে চলেছিলেন নিজের এবং জীবনানন্দের কবিতার সমন্বয়ে। কবিতা অবলম্বনে সিনেমা তৈরির সাধটা তার বরাবরই অপূর্ণ রয়ে গেল।
বুদ্ধদেব দাশ গুপ্তের জন্ম ১৯৪৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার আনারায়। বাবা তারাকান্ত দাশগুপ্ত ছিলেন ভারতীয় রেলওয়ের ডাক্তার। সে-সূত্রে বুদ্ধদেব তাঁর শৈশবকাল ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে কাটিয়েছেন। ১২ বছর বয়সে তাঁকে পড়াশোনার জন্য কলকাতায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। সে-থেকে আজীবনের বসবাস কলকাতায়। কলকাতার বিভিন্ন স্কুলে পড়ার পর স্কটিশ চার্চ কলেজ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর শেষ করে বর্ধমানের শ্যামসুন্দর কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর আবার কলকাতায় ফিরে আসেন ১৯৭৬ সালে সিটি কলেজের অধ্যাপনায়। এর আগে কলেজে পড়াকালীন সময়ে তিনি ক্যালকাটা ফিল্ম সোসাইটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭৬- এর পর থেকে চলচ্চিত্র সংসদ চর্চায় আরো সক্রিয় হয়ে পড়েন। এরও আগে ১৯৬৮ সালে তিনি তাঁর ফিল্ম ক্যারিয়ার শুরু করেন ১০ মিনিটের প্রামাণ্যচিত্র দি কনটিনেন্ট অব লাভ তৈরির মধ্য দিয়ে। কবিতা লিখতেন কৈশোর থেকেই। ক্রমশঃ তা স্থায়ীরূপ পায়। ১৯৬৮ সালেই তিনি নির্মাণ করেন স্বল্পদৈর্ঘ্যের কাহিনিচিত্র সময়ের কাছে। শিক্ষকতা কবিতা লেখা ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ একই সাথে চলছিল। ১৯৭৮ সালে নির্মাণ করেন প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র ‘দূরত্ব’। পরের ছবি নিম অন্নপূর্ণা ১৯৭৯ সালে এবং তখন থেকেই পুরোপুরি নিয়োজিত হয়ে পড়েন চলচ্চিত্র নির্মাণে।
বাংলাদেশের প্রতি একটি ভিন্ন টান ছিল তাঁর। চলচ্চিত্র সাংসদের আমন্ত্রণে বেশ কয়েকবার ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। ব্যক্তিগতভাবে ১৯৯০ ও ১৯৯৪ সালে দু’বার তাঁর সান্নিধ্যে আসার সুযোগ পেয়েছিলাম কলকাতায় ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে। অত্যন্ত সজ্জন এই নির্মাতার বিশেষ আমন্ত্রণে ১৯৯০ সালে তাঁরই সাথে ‘বাঘ বাহাদুর’ ছবিটি দেখার বিরল সুযোগ পেয়েছিলাম নন্দন প্রেক্ষাগৃহে।
অনেকেই সত্যজিৎ ঋত্বিক মৃণাল প্রজন্মের যোগ্য উত্তরসুরী হিসেবে বুদ্ধদেব দাশগুপ্তকে অভিহিত করেছেন। তবে এভাবে না দেখে স্বতন্ত্রভাবে মূল্যায়ন করাই বোধকরি যুক্তিসঙ্গত। প্রকৃতপক্ষে কেউই কারো উত্তরসুরী হয়ে ওঠেন না। প্রত্যেকেরই স্বকীয় বৈশিষ্ট্য ও অবদান থাকে। কারো ওপর কারো প্রভাব থাকাটা খুবই স্বাভাবিক। ভালো কাজের এক বা একাধিক অনুসরণ থাকা অস্বাভাবিক নয়। তাই ধীমান দাশ গুপ্ত যখন বলেন, ‘সত্যজিৎ মৃণালরা নব প্রজন্মকে যেমন প্রভাবিত করেছেন, নব প্রজন্মও তেমনি তাঁদের আজ কমবেশি প্রভাবিত করছে। এখানে নব প্রজন্মের গতি ও শক্তির আরেকটি প্রমাণ।’ তখন বিষয়টি নিয়ে ভাবনার অনেক অবকাশ থাকে বৈকি! সব মিলে বলা যায় বাংলা তথা উপমহাদেশের চলচ্চিত্রে ‘বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত’ একটি স্বতন্ত্র অধ্যায়-বিষয়, আঙ্গিক ও প্রয়োগের উজ্জ্বল বৈশিষ্ট্যের মহিমায়।
২০২১ সালের ১০ জুন ৭৭ বছর বয়সে সময়ের দাবিতে ব্যক্তি বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের প্রয়াণ ঘটলেও ‘বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত অধ্যায়’-এর পরিসমাপ্তি কোনো দিনই ঘটবে না।

পূর্ববর্তী নিবন্ধসেবা কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে উপকৃত হবে সমাজ
পরবর্তী নিবন্ধভয়ঙ্কর অ্যালিয়েন