নিজেদের ঘাম, শ্রম, মেধার সবটুকু ঢেলে দিয়ে সিএন্ডএফ এজেন্টরা সচল রেখেছেন চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস। দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখার ক্ষেত্রে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, যারা এই কর্মকাণ্ডে প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে জড়িত সেই সিএন্ডএফ এজেন্টরা আজ নানাভাবে নির্যাতিত। লাইসেন্সিং রুলসের নয়া কালা কানুন চাপিয়ে দিয়ে সিএন্ডএফ এজেন্টদের উত্তরাধিকারীর লাইসেন্সের মালিকানা প্রাপ্তি কঠিন করে তোলা হয়েছে। দেশে বিদ্যমান কোম্পানি আইনের সাথে সাংঘর্ষিক লাইসেন্সিং বিধিমালা।
আকতার-বাচ্চু-বিলু প্যানেল নির্বাচিত হলে লাইসেন্সিং রুলস সংশোধনের দাবিতে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। গতকাল সন্ধ্যায় অ্যাডভোকেট শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতি পদপ্রার্থী এ কে এম আকতার হোসেন উপরোক্ত বক্তব্য রাখছিলেন। প্রথম সহ সভাপতি পদপ্রার্থী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী কাজী মাহমুদ ইমাম বিলুও এতে বক্তব্য রাখেন।
সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদপ্রার্থী শিহাব চৌধুরী বিপ্লবের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন সিএন্ডএফ ফেডারেশনের মহাসচিব সুলতান হোসেন খান, ঢাকা সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সভাপতি মিজানুর রহমান, ১ম সহ সভাপতি মোখলেসুর রহমান লাভলু, সাধারণ সম্পাদক খায়রুল বাশার, সাবেক সভাপতি হেলালউদ্দীন আকবর, শাহজাহান আলী মন্ডল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফারুক আলম, সাবেক সহ সভাপতি লোকমান হাকিম, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি কবির আহমেদ, সাবেক সভাপতি মাহবুব আনাম, সৈয়দ খায়রুল আলম, মজিবুর রহমান প্রমুখ। সভায় সিএন্ডএফ এজেন্টদের উপস্থিতিতে প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।