চলতি বছরে ৬৩৮টি গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের জন্য নির্বাচিতদের তালিকা প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। এতে ১৯টি গবেষণা প্রকল্পে দুইজন করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৩৮জন শিক্ষক জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পেয়েছেন। এর মধ্যে সাতটি প্রকল্প রয়েছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের। ছয়টি করে দ্বিতীয়তে রয়েছে রসায়ন বিভাগ।
গত শনিবার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। ২০২১-২০২২ অর্থ বছরের জন্য মন্ত্রণালয়টির ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচি’ খাত থেকে এ বিশেষ গবেষণা অনুদান পাচ্ছেন মনোনীতরা। মনোনীতদের মন্ত্রণালয় থেকে ২ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।
চবির মনোনীত ১৯টি গবেষণা প্রকল্প পরিচালকরা হলেন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আল্-ফোরকান, প্রফেসর ড. লুলু ওয়াল মারজান, প্রফেসর ড. এস এম রফিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ড. লায়লা খালেদা (আঁখি), ড. নাজনীন নাহার ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, ড. আদনান মান্নান, বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ গোলাম কবীর, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মোশারেফ হোসেন ভূঁইয়া, প্রফেসর ড. মো. মাহবুবুল মতিন, প্রফেসর ড. তাপসী ঘোষ রায়, প্রফেসর ড. এস এম আবে কাউসার, প্রফেসর ড. নাছির উদ্দিন, সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দীন, পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. রেজাউল আজিম, মেরিন সায়েন্স ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. শফিকুল ইসলাম, উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দীন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের প্রফেসর ড. হেলাল উদ্দীন এবং ফরেস্ট্রি ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মো. দানেশ মিয়া।
এই ১৯ গবেষণা প্রকল্পের পরিচালকদের সাথে একজন করে সহকারী পরিচালক রয়েছেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রকল্পের গবেষণার জন্য ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এ অনুদান প্রদান করা হয়।