হালদা নদী থেকে ৩য় দফায় আহরিত মাছের ডিম থেকে উৎপাদিত রেণু বিক্রি শুরু হয় গতকাল মঙ্গলবার(২১ জুন)।
প্রথম দিন গতকাল মঙ্গলবার প্রতি কেজি রেণু ১ লাখ ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও আজ বুধবার(২২ জুন) রেণুর আকার সামান্য বড় হওয়ায় প্রতি কেজি ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিম আহরণকারী ও রেণু বিক্রয়কারীরা।
তবে গত কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে হাটহাজারীসহ আশেপাশের উপজেলায় বন্যার পানি উঠে পড়ায় রেণু বিক্রেতারা হতাশা প্রকাশ করেন কারণ যেসব পুকুরে রেণু চাষ করা হবে সেসব পুকুর বন্যার পানিতে ডুবে গেছে।
উত্তর মাদার্শার মাছুয়াঘোনা হ্যাচারির ডিম আহরণকারী মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, তিনি গতকাল মঙ্গলবার প্রতি কেজি রেণু ১ লাখ ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি করেন বগুড়ার এক ক্রেতার কাছে। আজ বুধবার প্রতি কেজি রেণু বিক্রি করেন ১ লাখ টাকায়।
এই হ্যাচারি থেকে আজ বুধবার পর্যন্ত আড়াই কেজি রেণু বিক্রি হয়েছে বলে উল্লেখ করে বন্যার কারণে রেণু বিক্রি হচ্ছে না বলে জানান তিনি।