বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ মাঠে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের উদ্যেগে প্রতিবাদ সমাবেশ গত ১৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা এতে সভাপতিত্ব করেন। বক্তব্য দেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেহেনা আক্তার কাজমী, ছরোয়ার কামাল, সরল ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, বাঁশখালী চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি অ্যাড. আ ন ম শাহাদত আলম, সমিতির সম্পাদক ও চাম্বল ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী, বৈলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মো. কফিল উদ্দিন, বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, শেখেরখীল ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইয়াছিন সিকদার, খানখানাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দিন চৌধুরী। সভা সঞ্চালনা করেন, নীলকন্ঠ দাশ। সভায় বক্তারা বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা এদেশের গর্বিত সন্তান, তাদের সম্মান করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। মুক্তিযোদ্ধাকে মৃত্যুর পর গার্ড অব অনার প্রদান করা প্রশাসনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। প্রশাসনের এ দায় বাঁশখালীর সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর উপর দিয়ে একটি পক্ষ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। এদিকে চট্টগ্রামে সমাবেশে প্রকাশ্যে সাংসদকে গুলি করে হত্যার মত হুমকি দেওয়া সভ্য দেশে কাম্য নয়। যারা বিগত দিনে মনোনয়ন বঞ্চিত ছিলেন তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বিভ্রান্ত করে বাঁশখালীর উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। সাধারণ জনগণকে এতে বিভ্রান্ত না হয়ে এলাকার উন্নয়নে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এতে আরো বক্তব্য দেন, আকতার হোসেন, জাহেদ আকবর জেবু, অ্যাড. তোফাইল বিন হোছাইন, হামিদ উল্লাহ, সেলিম আক্তার, জিল্লুল করিম শরীফি, ছাদুর রশিদ, মোস্তাক আলী চৌধুরী টিপু, জাহাঙ্গীর, টুটুন চক্রবর্তী, ইবনে আমিন, নুর মোহাম্মদ আজাদ, শিহাব উল হক সিকদার, নজরুল ইসলাম চৌধুরী, জসীম হায়দার, ফজলুল কবির ফজু, অ্যাডভোকেট মো. রায়হাদ চৌধুরী, মাহামুদুল ইসলাম, প্রদীপ কুমার গুহ, মিজান সিকদার, নঈমুল হক মাহফুজ, ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম, মাওলানা আকতার হোসেন, বিপু দাশ প্রমুখ।