যত বেশি গবেষণা হবে তত বেশি সমস্যার সমাধান বেরিয়ে আসবে

ডিজিজ বায়োলজি রিসার্চ গ্রুপের কর্মশালায় এমপি নোমান

| বৃহস্পতিবার , ২৪ আগস্ট, ২০২৩ at ১০:৩৭ পূর্বাহ্ণ

গবেষণা সংস্থা ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ (ডিবিএমই) এবং নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন ল্যাবরেটরির (এনরিচ) উদ্যোগে সমপ্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল দুই সপ্তাহব্যাপী ‘মেটজিনোমিবক্স, নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং, ডাটা এনালাইসিস’ শীর্ষক কর্মশালা। গতকাল বুধবার মেহেদীবাগস্থ প্রহর মিলনায়তনে কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নোমান আল মাহমুদ এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ পরিচালক ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, সিভাসু প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. জুনায়েদ সিদ্দিকি, চবি মেরিন সায়েন্সেস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহনেওয়াজ চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন চবি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম রফিকুল ইসলাম। সঞ্চালনায় ছিলেন চবি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। প্রধান অতিথি বলেন, বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রসমূহের মধ্যে অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র হল বিজ্ঞান ও গবেষণা। দেশে যত বেশি সামপ্রতিক বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে গবেষণা হবে তত বেশি সমস্যার সমাধান বেরিয়ে আসবে। জিনোমিঙ গবেষণা মানব শরীর ও জীবিত বস্তুর গভীর রহস্যকে অনুধাবন করতে এবং তার পেছনের কারণ নির্ণয় করতে ভূমিকা রাখে। ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া বলেন, যে কোনো মহামারী মোকাবেলায় জিনোম ও অণুজীব নিয়ে গবেষণা খুব প্রয়োজন। কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের গবেষণার অবকাঠামো বাড়াতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে বক্তব্য দেন, সৌরভ সাহা জয়, সুমাইয়া হাফিজ রিয়ানা এবং আঞ্জেসু পাল। এতে চবি, চমেক, ইউএসটিসি, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন, আইআইইউসির ৫০ জন গবেষক অংশ নেয়। প্রশিক্ষক ছিলেন মোনাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. হামিদ হোসেন, আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ড. মুহাম্মাদ জুবায়ের, সিভাসুর অধ্যাপক ড. জুনায়েদ সিদ্দিকি এবং চবি অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। কর্মশালা উদ্বোধন করেন চমেকের ডায়বেটিস ও হরমোন বিভাগের প্রধান ডা. ফারহানা আকতার। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
পরবর্তী নিবন্ধ৪৭ বছরেও যে কারণে অবিবাহিত