মুক্তিযুদ্ধে সাংস্কৃতিক কর্মীদের ভূমিকা সর্বজনবিদিত

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় সুজন

| সোমবার , ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ at ৫:২৯ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, সংস্কৃতি হচ্ছে একটি জাতির সম্পূর্ণ সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ঐতিহ্যগত অবয়ব। তাই যে জাতির সংস্কৃতি যত বেশি সমৃদ্ধ সে জাতি তত বেশি আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সাথে সংস্কৃতির নিবিড় যোগসূত্র ছিল। বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশ সাংস্কৃতিক ফ্রন্ট থেকেই সূচিত হয়েছিল। একইভাবে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধেও দেখেছি সাংস্কৃতিক কর্মীরাই ছিল আদর্শিক চেতনাগত অগ্রবর্তী বাহিনী। তিনি গতকাল রোববার বিকেলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর শাখার উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

সভাপতির বক্তব্যে মহানগর বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন বলেন, সাবেক মেয়র চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামের সংস্কৃতি কর্মীদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং চট্টগ্রামের সংস্কৃতি অঙ্গণের অনেক ব্যক্তিত্ব ও সংগঠক তার কাছের মানুষ ছিলেন। তাই আমি তার ঐ কাছের মানুষদের সান্নিধ্যে থেকে বর্তমান প্রজন্মের সাংস্কৃতিক কর্মীদের সাথে একাত্ম হয়েছি। তাদের কাজের পরিধি বাড়াতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগরের সংগঠক নীলু নাগের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু, দক্ষিণ জেলা বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক দিদার আশরাফী। এতে বক্তব্য রাখেন মহানগর বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের মমতাজ খান, আনিসুর রহমান লিপন, ডা. এ কে এম ফজলুল হক, শওকত হোসেন, হেলাল উদ্দিন, আঞ্জুমান আরা আনজু, মামুনুর রশিদ, সুমন সেন, নারায়ণ চন্দ্র দে, মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব, হাসিনা আক্তার টুনু প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধরানের পাহাড় টপকে রাজস্থান রয়্যালসের জয়
পরবর্তী নিবন্ধশেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল