মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা মেনে চলতে হবে

কর্নেল হাটে চসিক প্রশাসক

| রবিবার , ২২ নভেম্বর, ২০২০ at ৮:৫৭ পূর্বাহ্ণ

চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় মানুষকে কষ্ট দিয়ে লকডাউন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাউকে গৃহবন্দী রাখতে চান না। তাঁর এই ইচ্ছে ও আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে চসিক প্রশাসক হিসেবে মাঠে নেমেছি। তাই মানুষকে নয়, করোনাকে লকডাউন করতে চাই। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩১টি নির্দেশনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, নিজের শরীর, বাড়ি-ঘরসহ নিত্য ব্যবহার যোগ্য সকল কিছু জীবাণুমুক্ত করাসহ বাইরে চলাফেরায় মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা মেনে চলতে হবে। তিনি গতকাল শনিবার নগরীর কর্নেল হাটে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় নাগরিক সচেতনতামূলক অভিযানে একথা বলেন।
তিনি সচেতনতামূলক প্রচার অভিযানকালে কর্নেল হাট এলাকায় বহু বিপনী কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এই সময় কিছু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার নির্দেশনা দেন। পরে উত্তর কাট্টলী বিশ্বাস পাড়ায় রাস্তার উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন করেন। তিনি রোডের কাজ বিলম্ব হওয়ার কারণ জানতে চান এবং কাজের গতি শ্লথতা গতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে কাজের গুণগত মান অক্ষুন্ন রেখে দ্রুত সময়ে কাজ শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেন। এরপর তিনি চসিক মোস্তফা হাকিম হাসপাতালও পরিদর্শন করেন। এখানে কর্মরত চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন এবং সেবাগ্রহীতাদের ভাল-মন্দের খোঁজ-খবর নেন। এছাড়াও তিনি কাট্টলী ওয়ার্ডের নির্মিতব্য কয়েকটি নির্মাণাধীন কালভার্টের কাজ পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক কাউন্সিলর নেছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, আলী আজগর চৌধুরী, সফিউল আলম চৌধুরী, আলাউদ্দিন আহমদ চৌধুরী, মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, আবু তাহের চৌধুরী, সাইফুদ্দিন আহমদ সাকী, মো. নুরুদ্দীন চৌধুরী, প্রশাসকের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, মোহাং ইকবাল চৌধুরী, হাবিবুর রহমান, মো. গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, মো. আবদুস সালাম, হারুনুর রশীদ, নুরুল কবির চৌধুরী, বিপ্লব দত্ত, আবু সুফিয়ান, অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোর্শেদুল আলম চৌধুরী ও পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব শর্মা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে হাত দিলে পরিণাম শুভ হবে না
পরবর্তী নিবন্ধসরকারি কমার্স কলেজ প্রাক্তন ছাত্র-সমিতির সভা