চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে বাঁশখালীতে। কারণ বিস্ফোরণের স্থান বিএম ডিপোর পরিচালক ও মালিক হচ্ছেন বাঁশখালীর। সেখানে বাঁশখালীর কয়েকশত যুবক কর্মরত রয়েছেন। শনিবার রাত থেকে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহতদের মধ্যে বেশ কয়জন বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকার হিসাবে পরিচয় পাওয়া গেছে। এছাড়া অনেকে নিখোঁজ ও অগ্নিদগ্ধ হিসাবে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার উপর অনেকে এখন খুঁজে পায়নি তাদের পরিবারের উপার্জনক্ষম পিতা, ভাই ও স্বজনদের।
এদিকে বাঁশখালীর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রচার প্রচারণা থাকলেও সীতাকুণ্ডের ঘটনার পর অধিকাংশ প্রার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের রোববারের কর্মসুচি বাদ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল করেছেন।
হঠাৎ করে স্থবির হয়ে পড়েছে নির্বাচনী কোলাহল। পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে এমন কয়েকজন হলেন, পুঁইছড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ পুঁইছড়ি হাদিয়া ঘোনা এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য জসীম উদ্দিনের একমাত্র পুত্র নেজাম উদ্দিন রুবেল (৩১), পুঁইছড়ির পুর্ব চালিয়া পাড়া এলাকার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন প্রকাশ কাবিলা (২৮), ছনুয়া ইউনিয়নের মধুখালী এলাকার অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ফরিদুল আলমের ছেলে মুবিনুল হক (২৬), শেখেরখীল এলাকার আব্দুস সোবহান, পুঁইছড়ির তোফায়েল তোহা, রবিউল আলম রবি প্রমুখ।