সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী ট্রাস্টের চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারীর উদ্যোগে ৫ লাখ বানভাসিদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার ফটিকছড়ি, হাটহাজারী, খাগড়াছড়ি, ফেনী ছাগলনাইয়া, পরশুরাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন বন্যা দুর্গত এলাকার এ ত্রাণ বিতরণ করা। ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে জামা–কাপড়, চাল, ডাল, লবণ, সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, আটা, খিচুড়ি, শুকনো খাবার বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন, সাবান, মাস্ক, জীবাণু নাশক, জরুরী ওষুধসহ বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ও রান্না করা খাবার। আনজুমানে রহমানিয়া মইনিয়া, সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী ট্রাস্ট, ওলামা মাশায়েখ বোর্ড, মইনীয়া যুব ফোরাম, মাইজভান্ডার রহমানিয়া মইনীয়া মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র সংসদসহ তার পরিচালিত অন্যান্য সকল সংগঠনের যৌথ ব্যবস্থাপনায় সারাদেশের বন্যা কবলিত এলাকায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার, আশ্রয় কেন্দ্র খোলা ও খাবার বিতরণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। গতকাল দিনব্যাপী ত্রাণ সামগ্রী বিতরণকালে সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী জানান, সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী ট্রাস্টের আওতাধীন সকল সংগঠনের পক্ষ থেকে ২০ হাজার স্বেচ্ছাসেবকের সমন্বয়ে ২০০ টি টিম উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। তিনি বলেন, এই ত্রাণ কার্যক্রম আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। তিনি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসন ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকারসহ সবাইকে পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আলহাজ মোহাম্মদ আলমগীর খান মাইজভাণ্ডারী, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম খান পবন, মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাত জিয়াদ, রুহুল আমিন ভূঁইয়া, মোহাম্মদ আসলাম হোসাইন, মোহাম্মদ আবুল কালাম, হাবিবুর রহমান পায়েল, মাহবুবুল আলম খান শুভ, হাফেজ মোহাম্মদ কেরামত আলী, মো. আবুল কালাম, ইকবাল কবির, মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, আশরাফুল ইসলাম ইমন, ফরহাদ মুন্সি প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।