ঘূর্ণিঝড় রেমাল উপকূলে আঘাত হানার সম্ভবনার কথা জানিয়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর কে এই রিপোর্ট লেখার আগমুহূর্ত পর্যন্ত ৬নং বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মহেশখালীতে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে লোকজন সরে গিয়ে উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতকৃত নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিতে সন্ধ্যার পর থেকে মাইকিং করছে সিপিপি ও ফায়ারসার্ভিস।
মহেশখালীতে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় ৯৬ টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত করা হয়েছে বলে দৈনিক আজাদীকে জানিয়েছেন মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মীকি মারমা। এছাড়া ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় ফায়ারসার্ভিস ও সিপিপির স্বেচ্ছাসেবকরা কাজ করছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
রাতেই বেশ কিছু এলাকার লোকজন নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়া মহেশখালী পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকায় উপজেলা প্রশাসনের মাইকিং চলছে।
এর আগে শনিবার (২৫ মে) বিকালে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলা ও প্রস্তুতিমূলক উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির আয়োজনে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলার লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।