গেলো ২১ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, মারামারির ঘটনায় ছুরিকাঘাতে নিহত টেলিফোন প্রতীকের কর্মী ছফুর আলম খুনের ঘটনায় ৬ দিন পর থানায় মামলা দায়ের করেছে পরিবার।
২৬ মে বিকেলে নিহতের বাবা নুর উদ্দীন বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয় মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সামশুল আলমকে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা।
ওসি জানান, নিহত ছফুর আলমের বাবা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ২১ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঈদগাঁও উপজেলার পোকখালী ইউনিয়নের মালমুরা পাড়া এলাকায় দুই পক্ষের মারামারিতে টেলিফোন প্রতীকের কর্মী ছফুর আলম খুন হয়।
এদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সামশুল আলম এক ভিডিও বার্তায় জানায়, ঘটনাটি তাদের পারিবারিক। সেখানে তার কর্মীদের সঙ্গে কোনো ঘটনা ঘটেনি। পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছে মামলায়।