মা ও শিশু হাসপাতাল নার্সিং ইনস্টিটিউটের ছাত্র-ছাত্রীদের বিদায় ও বরণ

| সোমবার , ৭ মার্চ, ২০২২ at ৮:০১ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের শামসুন নাহার খান নার্সিং কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিটের বিএসসি ইন নার্সিং সাইন্স ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সের ছাত্র-ছাত্রীদের বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নার্সিং অডিটোরিয়ামে কার্যনির্বাহী কমিটির প্রেসিডেন্ট প্রফেসর এম এ তাহের খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এ কে খান ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি সেক্রেটারী সালাহ্‌উদ্দিন কাশেম খান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মা ও শিশু হাসপাতাল নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ঝিনু রানী দাশ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন শামসুন নাহার খান নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ স্মৃতি রানী ঘোষ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন হাসপাতালের কার্যনির্বাহী কমিটির জেনারেল সেক্রেটারি মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজাদ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট (ডোনার) সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল মান্নান রানা, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিঃ জাবেদ আবছার চৌধুরী, কার্যনির্বাহী কমিটির কালচারাল সেক্রেটারি আহসান উল্লাহ, মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস এম মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, আমি চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের নতুন হাসপাতাল ভবন পরিদর্শন করে খুবই অভিভূত হয়েছি। আমি আজ কয়েকটি বিভাগ পরিদর্শন করেছি। অত্যন্ত চমৎকার বিন্যাস মনে হয়েছে আমার কাছে। একটি আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতালের জন্য যা যা প্রয়োজন আমার মনে হয় চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের নবনির্মিত এই ভবনে তার সবই রয়েছে। নতুন হাসপাতাল ভবন পুরোপুরি চালু হলে এটি একটি আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল হিসেবে রূপ লাভ করবে বলে আমার বিশ্বাস এবং চট্টগ্রাম তথা বাংলাদেশের চিকিৎসা সেবায় এটি অসামান্য অবদান রাখবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন রাখেশ বড়ুয়া, মিনা আক্তার, সৃষ্টি সুশীল, বিজয় চৌধুরী, শ্রাবন্তী মহাজন ও এহসান আরিফ, মোহাম্মদ সাগির, খায়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, এ এস এম জাফর, প্রফেসর অসীম কুমার বড়ুয়া, মোহাম্মদ মোশাররফ হোসাইন, মনজুরুল আলম চৌধুুরী, ডা. এ কে এম আশরাফুল করিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. ফাহিম হাসান রেজা।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে কুইজ প্রতিযোগিতা
পরবর্তী নিবন্ধমুক্তিযোদ্ধাদের অবদান সমুন্নত রাখতে নতুন প্রজন্মকে ইতিহাস ও সংস্কৃতির চর্চা করতে হবে