বিজিসি ট্রাস্ট ভার্সিটিতে সেমিনার

| মঙ্গলবার , ১৭ মে, ২০২২ at ৫:০৮ পূর্বাহ্ণ

বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ উদ্যোগে ‘হাই ইমপেক্ট জার্নাল রাইটিং ইথিঙ এন্ড প্লাগিরিজম’ শীর্ষক এক সেমিনার ফার্মেসী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. তালহা বিন ইমরানের সভাপতিত্বে গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইকিউএসি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম. আওরঙ্গজেব। বিশেষ অতিথি এবং কী নোট স্পীকার ছিলেন মালয়েশিয়ার সানওয়ে ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর এপ্লাইড ফিজিঙ এন্ড রেডিয়েশন টেকনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মাইন উদ্দিন খন্দকার। ফার্মেসী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. জিয়া উদ্দীনের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান ড. অনিন্দ্য কুমার নাথ, ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার আ.ন.ম ইউসুফ চৌধুরী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. নারায়ণ বৈদ্য, ফার্মেসী বিভাগের প্রফেসর ড. হযরত আলী মিঞা, ইংরেজী বিভাগের প্রফেসর শ্বাশতী দাশ, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সরওয়ার উদ্দিন, ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান খালেদ বিন চৌধুরী, আইকিউএসির পরিচালক সৌমেন চক্রবর্তী, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সালাহউদ্দীন চৌধুরী, ডেপুটি রেজিস্ট্রার সালাহ্‌উদ্দীন শাহরিয়ার, জার্নালিজম ও মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবদুর রশিদ, আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আসমা আল আমিন।
প্রধান অতিথি বলেন. একজন শিক্ষকের শিক্ষকতার পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়নে গবেষণায় নিয়োজিত থাকতে হবে এবং যা থেকে উপকৃত হবে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষকদের শুধু গবেষণা করলে হবে না সেই গবেষণা বা গবেষণা পত্র গ্রহনযোগ্য করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মনীতি এবং নৈতিকতা বিষয় আছে তা অবশ্যই জানতে হবে।
কীনোট স্পীকার প্রফেসর ড. মাইন উদ্দিন খন্দকার বলেন, উচ্চ শিক্ষা এবং উচ্চ শিক্ষায় সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য গবেষনা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই গবেষনার অংশ হিসেবে গবেষককে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করতে হয় এবং সেই গবেষণা পত্র প্রকাশের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগ দাবিতে মানববন্ধন
পরবর্তী নিবন্ধপোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন