কবি-মুক্তিযোদ্ধা শওকত হাফিজ খান রুশ্নির স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত হাফিজ খান রুশ্নি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে আমৃত্যু আপোষহীন ছিলেন। তাঁর তীক্ষ্ণধী এবং বলিষ্ঠ লেখনী আমাদের প্রতিনিয়ত অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি শিখিয়েছেন, সমস্ত সাহস একত্রিত করে ধর্মান্ধ মৌলবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এবং একাত্তরকে সাহসী ঠিকানা করতে।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা এ কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান গণ পাঠাগারের উদ্যোগে স্মরণসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রধান আলোচক ছিলেন-শওকত বাঙালি। এই মহান মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় পদকে (মরণোত্তর) ভূষিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
১১নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে ইউপি চেয়ারম্যান লায়ন সাহাবুদ্দিন আরিফের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আব্দুল মালেক মেম্বার, চবির উপ-সহকারী প্রকৌশলী মঈনুল হক চৌধুরী, আলাউদ্দিন চৌধুরী, নেজাম উদ্দিন রানা, ইউপি সদস্য মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ জামাল, মো. রাশেদ, মো. সোহেল, শওকত জামান রাসেল, ব্যাংকার শওকত জালাল সোহেল, মো. ইসকান্দর ও সালামত আলী। মো. জামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন মো. তৌহিদ, টনি বড়ুয়া, হাফিজুর রহমান, মো. বদিউল আলম, আরিফুল ইসলাম, নুরুল আলম খোকন, ইব্রাহিম, সালাউদ্দিন, শাওন, কাদের, মারুফ, আসিক, দ্বীপ, সোহেল, রায়হান, রিমন, নাইম, মুমিন, মুন্না, নিয়ামত প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।