চকরিয়া উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজা ঘিরে গত ১৫ আগস্ট বিকেলে কক্সবাজারের চকরিয়ায় সংঘাত–সহিংসতার সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ বা কোনো সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে কোনো অস্ত্রবাজি করা হয়নি। মূলত জামায়াত–শিবির ও বিএনপির সশস্ত্র সন্ত্রাসীরাই ওইদিন প্রশাসনের কর্মকর্তা, পুলিশ বাহিনীর ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালায় ও সরকারি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। মহাসড়ক থেকে আধ কিলোমিটার দূরে বায়তুশ শরফ সড়কের মাঝামাঝি স্থানে ফোরকানুল ইসলাম নামের একজন নিরীহ ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরশহরের চিরিঙ্গা জনতা মার্কেটস্থ উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
যুবলীগ নেতা বেলাল উদ্দিন বলেন, ওইদিন আমি পৌরশহরের চিরিঙ্গার শান্তি মিছিলেও উপস্থিত ছিলাম না। আমি যেখানে ছিলাম, সেখানকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজও সংরক্ষিত আছে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চকরিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা বশিরুল আইয়ুব প্রমুখ।