বাজারে চিনি সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া খুব শিগগিরই আরও ১ লাখ টন চিনি আমদানি করা হচ্ছে। তাই কেন্দ্রিয় ব্যাংক আশা করছে যে, একটু তদারকি করলে চিনির বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। খবর বাসসের।
সামপ্রতিক সময়ে চিনির মূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল এ তথ্য জানায়। ২০২১ সালে দেশে মোট ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করা হয়েছিল। চলতি ২০২২ সালের প্রথম নয় মাসে ইতোমধ্যে সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি সম্পূর্ণ হয়েছে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশে চিনির চাহিদা ১৮ থেকে ২০ লাখ টন। যার সিংহভাগ আমদানি করতে হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ বলেন, সমপ্রতি দেশের বাজারে চিনির দাম বেড়েছে। সংকটের কারণে এ দাম বেড়েছে এমন কথা বলা হচ্ছে। এ তথ্য সঠিক নয়। ২০২১ সালে দেশে ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছিল। চলতি ২০২২ সালে নয় মাসে সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছে। অচিরেই আরও এক লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হবে। তিনি বলেন, দেশে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো বিশেষ তদারকি করতে পারলে, চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে বলে তিনি মনে করেন।