শুয়ে আছে সেফটিপিন, অনাদৃতা বহুদিন
শারীর আঁচলে,
ধুধু চর – নৈঃশব্দ্য কফিন, চোখ টলমলে।
নিমপাখি, ঘিরে আসা অন্ধকারে বুক জুড়ে
ভাসে,
রিক্ত নিঃস্ব অন্তহীন দীনতরো দীন,
কোথাও ঝরায় স্মৃতি
অনাঘ্রাতা খোলা সেফটিপিন।
ডুবে থাকে নোনাজলে ডুবন্ত সাঁতারে,
টুপটাপ বৃষ্টিপাত ভালোবাসা চাঁদে,
ভিজে যায় চন্দ্রশোভা , কাজলের মেঘ
ঝরে যায় নিঃসঙ্গ বিষাদে।
চলো ঘর – বলছে কেউ, কেউ বলছে
আয়, শপথের
বেড়ি ভেঙে যাই যমুনায়।
কদম ফুটেছে গায়ে, যায় পথ চিনে,
লেগেছে কোথাও আঁচড়
খোলা সেফটিপিনে।