যে ভাবে ছোঁও নিভৃতে গোপন রেখা
বেদনার অলীক মন্দির
যে কোন অক্ষরেখা থেকে স্পর্শ রাখো
স্বেদ সিক্ত তপ্ত কপালে
সংস্কার বেডে শুয়ে নির্নিমেষ
চেয়ে থাকে তৃতীয় দৃষ্টি সেবাব্রতী চোখ।
প্রেমখুনী আসামী ফেয়ারী
জ্বালাবেই তোমার সম্পদ
তৃতীয় দৃষ্টির বাণ সদা প্রস্তুত
অসহায় দু’চোখ বন্যা আনো কেনো?
স্বপ্নের মাঝে আর স্বপ্ন নেই কোন
নক্ষত্রেরও আলো ম্রিয়মান
হরিৎ বাগান শেষে আছে এক হলুদ আকাশ
ঝরানো শিউলিবৃন্তে বিচ্ছেদ যাতনা।
আমার হৃদপিণ্ডে জমা কান্না বর্ণহীন
বলো কোন-চিকিৎসক
সারাবে এ ব্যাধি,
মহৌষধী নেই-নেই পরিত্রাণ।
মরো তবে তৃতীয় দৃষ্টির বাণে
সবকিছু ভেঙে উল্টে পাল্টে দিই।