মাদকাসক্তি প্রতিরোধে সংস্কৃতি চর্চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

অদিতির বৈশাখী অনুষ্ঠানে বক্তারা

| রবিবার , ২১ এপ্রিল, ২০২৪ at ৭:৫৮ পূর্বাহ্ণ

উত্তর কাট্টলীর ঈশান মহাজন সড়কের ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত বিদ্যালয় অদিতি সঙ্গীত নিকেতনের ত্রয়োবিংশ বর্ষপূতি উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী বৈশাখী উৎসব ১৪৩১ বঙ্গাব্দ অনুষ্ঠানের ২য় দিনে প্রধান অতিথি ছিলেন চসিক সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। প্রধান আলোচক ছিলেন আগ্রাবাদ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ কৃষ্ণ কুমার দত্ত। বিশেষ অতিথি ডা. উৎপল বরণ মিত্র, এস এম বেলাল, মো. ইলিয়াস মিয়া, ধীরেন্দ্র লাল দে, মো. ইলিয়াস খান, জহির উদ্দীন মো. বাবর, প্রকৌশলী কৃষ্ণ ভোজন আচার্য্য, অদিতির উপদেষ্টা লেখক শাহাদাত হোসেন সাহেদ, রাখাল চন্দ্র দাশ ও অদিতির সভাপতি আবিদা আজাদ।

বক্তরা বলেন, বাঙালির সংস্কৃতি আছে, উৎসব আছে। স্থানকালের ভিন্নতায় নানা জাতির নানারকম উৎসব আছে। বাঙালি জাতির অন্যতম প্রধান উৎসব পহেলা বৈশাখ। কিন্তু অন্তত দুঃখের বিষয় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার থাকা সত্ত্বেও বাঙালির উৎসব বা সংস্কৃতি চর্চায় নানা বাধাবিপত্তিতে জর্জরিত। আমরা বিশ্বাস করি, সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে আমাদের সংস্কৃতি চর্চাকে আরও বহুদূর এগিয়ে নেব। শুদ্ধ নিয়মের যেকোনো উৎসব ও অনুষ্ঠান বারেবারে করা হোক। কোনো অবস্থায় মাদকাসক্তি অথবা অন্য কোনো অপকর্ম আমাদের মধ্যে যেন ছড়িয়ে না পড়তে পারে সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর দিতে হবে।

অনুষ্ঠানের মাঝে জাতীয় পতাকায় নকশাকার শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। রঞ্জন দাশ ও লিংকন দাশের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল্লাহ আল হারুন ও সমাপনী বক্তব্য রাখেন অদিতি সঙ্গীত নিকেতনের প্রতিষ্ঠাতা টুনটু দাশ বিজয়। উপস্থিত ছিলেন গীতিকার রাখাল দাশ, শ্রীস সাহা প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধআইইবি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান
পরবর্তী নিবন্ধচট্টগ্রামে বিজিএমইএর নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ