বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ক্রিকেটের প্লে-অফ পর্ব থেকে শর্তসাপেক্ষে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে বিসিবি। দুই কোয়ালিফায়ার ও একমাত্র এলিমিনেটর ম্যাচে মাঠে দেখা গেছে দর্শকদের সরব উপস্থিতি। তবে আগের সব দিনকে ছাপিয়ে গেছে গতকালের ফাইনাল। বরিশাল এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের মধ্যকার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ দেখতে গতকাল শুক্রবার দুপুরের পরপরই মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়াম যেন পরিণত হয় জনসমুদ্রে। কিন্তু ফাইনালের জন্য টিকিট ছাপানো হয় মাত্র ৪ হাজার। সেগুলোও সাধারণ দর্শকদের কাছে সরাসরি বিক্রির জন্য নয়। ফাইনালে অংশগ্রহণকারী দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির চাহিদার ভিত্তিতে ছাপানো হয়েছে এসব টিকিট। তাদের হাতেই দিয়ে দেওয়া হয় টিকিটগুলো। নিজেদের সমর্থিত দর্শকদের কাছে সেসব টিকিট বন্টনের কথা দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির। কিন্তু ফাইনাল শুরুর আগে অনেক টিকিটই দেখা গেছে কালোবাজারিদের হাতে। যেগুলো বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১ হাজার থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। অনেকেই সে দামে কিনে খেলা দেখতে গ্যালারীতে ঢুকেছে। আবার অনেকেই ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছে। স্টেডিয়ামের ভেতরে ম্যাচ শুরু হতেই অন্তত হাজার চারেক দর্শকদের উপস্থিতি দেখা যায়। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিলনা মাঠে উপস্থিত দর্শকদের মাঝে।