বাংলা নববর্ষ : করোনা তিরোধানে ধানশী নৈবেদ্য

ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী | বুধবার , ১৪ এপ্রিল, ২০২১ at ৭:৪২ পূর্বাহ্ণ

অমিত প্রাণস্পন্দনে পরিপূর্ণ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নববর্ষ অবগাহনে জনপ্রিয়তায় অতুলনীয় সঙ্গীতের পংক্তি উচ্চারণে নিবন্ধের সূচনাপাঠ। ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো/ তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,/ বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক, যাক পুরাতন স্মৃতি,/ যাক ভুলে যাওয়া গীতি, অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক।/ মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা/ রসের আবেগরাশি শুষ্ক করি দাও আসি,/ আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ মায়ার কুজ্মটিজাল যাক দূরে যাক।’ দেশীয় ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে করোনা অতিমারির দ্বিতীয় তরঙ্গের প্রবল সংক্রমণ ও প্রাণসংহারের ঊর্ধ্বমুখীতার কঠিন দু:সময়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বাঙালির হৃদয়ে নবতর মানবিক চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বাঙালি বরাবরই দৃঢ়চেতা ও আত্মপ্রত্যয়ী এবং বীরত্বের গৌরবগাঁথায় অভিষিক্ত। দুর্ভেদ্য ভয়কে জয় করে বিজয় পতাকা উড্ডীন করার মধ্যে বাঙালি জাতির কৃষ্টি-সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের বিকাশমানতা প্রতিষ্ঠিত।
স্বাস্থ্য সুরক্ষার স্বার্থে জনসমাগম ব্যাপৃত আড়ম্বর পরিবেশে নববর্ষ উদযাপন ব্যাহত হলেও; প্রত্যেক বাঙালি পরিবার-বাঙালি হৃদয় নববর্ষকে সাবলীল ও স্বাভাবিকতায় উপভোগ করার লক্ষ্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ষড়ঋতুর মহাজাগতিক অপরূপ বিদায়-বরণে ঋদ্ধ বাঙালি সংস্কৃতির সঞ্চারিত আবেগ-আনন্দ-নান্দনিক-মাঙ্গলিক মূল্যবোধকে অত্যুজ্জল রাখার ক্ষেত্রে জাতি কখনো কোন সঙ্কটকে অন্তরায় মনে করে না। বৈশাখের প্রথম প্রহরে রবীঠাকুরের উল্লেখিত গান উপস্থাপনে সকল অন্ধকারকে দূরীভূত করে জগতকে আলোয় উদ্ভাসিত করার নিগূঢ় ব্রত গ্রহণ করবে – নি:সন্দেহে তা বলা যায়। এটি সর্বজনবিদিত যে, বিশ্বের প্রায় সকল জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ উদযাপনের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও রীতিনীতি দীর্ঘ প্রাচীন ইতিহাসসমৃদ্ধ। এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার বিপুল সংখ্যক দেশে জাতিগোষ্ঠী, উপজাতি বা আদিবাসী প্রত্যেকেই প্রায় নিজস্ব পঞ্জিকা বা নির্ধারিত তারিখ অনুসারে নববর্ষ উদযাপনের মাধ্যমে বংশ পরম্পরায় জাতিগত স্বজাত্য কৃষ্টির অনুশীলনকে ধারণ করে আসছে।
মূলত: এরই প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মাত্রিকতায় বিশ্বজনীন আধুনিক সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল। বেশ কিছু জাতিগোষ্ঠীর মত বাংলা নববর্ষের প্রচলন ও উদযাপন ভারতবর্ষের কৃষি কাঠামোর পরিবর্তন বাস্তবতায় নিরূপিত। এদেশে দীর্ঘকাল ধরে অপরিণাম-সংকীর্ণ একদেশদর্শী এবং সাম্প্রদায়িকগোষ্ঠী অনর্থক বাংলা নববর্ষ উদযাপনকে ধর্মান্ধ-বৈশিষ্ট্যে বিরাগী করার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বা অন্যান্য জাতি যেমন- ইংরেজ, তাইওয়ান, স্কটিস এবং ইউরোপীয় অনেক ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী নানা অভিধায় ভাবর্থ আবেগে নববর্ষ উদযাপনে প্রকীর্ণ দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগে ব্যাবিলন সভ্যতায় এবং ইরান, চীন, ভিয়েতনাম, লাওসসহ প্রায় দেশে নববর্ষ উদযাপনের প্রেক্ষিত জগজ্জয়ী। উল্লেখ্য যে, লাওসের নববর্ষ উৎসব যে দিন থেকে শুরু হয়, কাকতালিয়ভাবে সেদিনই বাংলাদেশের ১লা বৈশাখ।
খ্যাতিমান প্রাবন্ধিক সুভাষ মুখোপাধ্যায় এর মতানুসারে আসমুদ্রহিমাচল আমাদের এই দেশের নাম বঙ্গদেশ বা বাংলাদেশ। বঙ্গ শব্দের সঙ্গে আল্‌ যুক্ত হয়ে দেশের নাম বাঙাল বা বাঙালা হয়েছে। আল্‌ বলতে শুধু খেতের আল নয়, ছোটোবড়ো বাঁধও বোঝায়। বাংলাদেশ জলবৃষ্টির দেশ। ছোটোবড়ো বাঁধ না দিলে বৃষ্টি, বন্যা আর জোয়ারের হাত থেকে ভিটে-মাটি-খেত-খামার রক্ষা করা যায় না। যে অঞ্চলে জল কম হয় সে অঞ্চলেও বর্ষার জল ধারণ করার জন্যে বাঁধের প্রয়োজন। প্রায়োগিক জল-ব্যবস্থাপনার কারণেই ’আল’ এর সংখ্যাভিত্তিক অধিকতর প্রতুলতায় জমির বিভাজন প্রক্রিয়ায় এদেশের নামাকরণ হয়েছে বাঙালা বা বাংলাদেশ। সচেতন সকল মহলের সম্যক জানা যে, বিপ্রতীপ অনুধ্যানে ব-দ্বীপ খ্যাত ক্ষুদ্র আয়তনের স্বাধীন বাংলাদেশ শুধু ভারতবর্ষ নয়, বিশ্ব ইতিহাসের ঐতিহ্যিক মূল্যায়নে বর্ণীল ও সুপ্রাচীন সমাজ ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত।
স্মরণাতীত কাল থেকে ধন-ধান্যে ভরা অগ্রহায়ণ মাসের নবান্ন উৎসবকে উপলক্ষ করে বাঙালির বছর গণনা পরবর্তীতে মুসলিম আমলেও যে প্রচলিত ছিল, বহু সূত্র থেকে তার সত্যতা সমর্থনপুষ্ট। প্রায় পাঁচ’শ বছর পূর্বে কবি মুকুন্দরাম তাঁর চন্ডীমঙ্গল কাব্যে “ধন্য অগ্রহায়ণ মাস – ধন্য অগ্রহায়ণ মাস, বিফল জনম তার নাহি যার চাষ” পংক্তির মাধ্যমে সে যুগের কৃষিজীবী বাঙালির সন গণনার যথার্থতা সত্যাগ্রহী করেছেন। ঐতিহাসিক বহু তথ্য থেকে এটি স্পষ্ট যে, বাংলাদেশে আর্য হিন্দুদের শত বিরেধিতা সত্ত্বেও প্রচলিত অনার্যদের প্রাচীন আমলের কৃষি ভিত্তিক সংস্কৃতি – বধূবরণ, অন্ন প্রাশন, সংক্রান্তি, গৃহ প্রবেশ, জমি কর্ষণ, ফসল তোলা, আচার-অনুষ্ঠান, ব্রত ও প্রথার বিলুপ্তি ঘটেনি বরং বৌদ্ধ, হিন্দু এবং সূফী মনীষীদের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম প্রচারের পরও এ ধরণের কৃষি সংস্কৃতির উপাদানগুলো বাঙালি ঐতিহ্যের নিয়ামক হিসেবে প্রধান আচার-অনুষ্ঠান ও মঙ্গল-আনন্দের কর্মকাণ্ডে অস্তিত্বকে সমুজ্জ্বল করেছে।
এ সব আচার-অনুষ্ঠানকে ‘হিন্দুয়ানী’ বলে আখ্যায়িত করার অবিরাম প্রচেষ্টা যে এ দেশের কিছু সংখ্যক কুশিক্ষিত ধর্ম-ব্যবসায়ী ও সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতিবিরোধী ব্যক্তিবর্গের নষ্ট-ভ্রষ্ট মানসিকতার পরিচায়ক, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। চমকপ্রদ ও সমাদৃত অনন্য সংযোজন হচ্ছে, নববর্ষের বাংলা সনের ‘সন’ শব্দটি আরবী, পহেলা বৈশাখের ‘পহেলা’ শব্দটি ফরাসী এবং বছরের প্রারম্ভে ব্যবসা বাণিজ্যে প্রচলিত ‘হালখাতা’ শব্দটি ইসলামী। মুঘল সম্রাট আকবর ৯৬৩ হিজরী (চান্দ্র বর্ষ) ২ রবিউসসানি, রোজ শুক্রবার, ইংরেজি ১৪ই এপ্রিল ১৫৫৬ সাল থেকে ১লা বৈশাখ পালনের রেওয়াজ শুরু করেন। সৌর বৎসর (বঙ্গাব্দ) ও চান্দ্রবর্ষ (হিজরী) উভয়ের অপূর্ব সন্ধিক্ষণে রাজজ্যোতিষী আমীর ফতেউল্লাহ সিরাজীর সূক্ষ্ম হিসাব-নিকাশের মাধ্যমে শুভক্ষণ গণনার দিন হিসেবে ১লা বৈশাখকে নববর্ষ উদযাপনের দিন হিসেবে ধার্য্য করা হয়। বর্ষ গণনায় প্রতিটি মাসের ৩০ বা ৩১ দিনের নামও ছিল ভিন্ন ভিন্ন প্রক্রিয়ায় শোভিত।
প্রণিধানযোগ্য বিষয় হচ্ছে; সম্রাট আকবরের পৌত্র সম্রাট শাহজাহানই বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রের নামানুসারে পুরো মাসকে সপ্তাহে বিভক্ত করে দিনগুলোর নাম নির্ধারণ করে পাশ্চাত্য সময়-সাল গণনার সাথে অভিন্নতা নির্দিষ্টকরণে রবিবারকে সপ্তাহের ১ম দিন হিসেবে ধার্য্য করেছিলেন। বিভিন্ন দেবতা-গ্রহের নামানুসারে দিনপঞ্জির পর্যায়ক্রম ছিল অপূর্ব। সূর্য দেবতার নামে রবিবার, শিব দেবতার নামে সোমবার, মঙ্গল গ্রহের নামে মঙ্গলবার, বুধ গ্রহের নামে বুধবার, বৃহস্পতি গ্রহের নামে বৃহস্পতিবার, শুক্র গ্রহের নামে শুক্রবার এবং শনি গ্রহের নামে শনিবার রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই বঙ্গাব্দ গণনা শুরু হয়েছিল হিজরী সনকে উপেক্ষা করে নয় বরং হিজরী ৯৬৩ সালকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে শুধুমাত্র ফসল তোলার সময়কে সৌর বর্ষের সাথে সামঞ্জস্য করার লক্ষ্যে সূর্য্যকে মানদণ্ড ধরে সৌরবর্ষ অথবা ফসলি বর্ষ হিসেবে এটিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু এই সৌরবর্ষ ও চান্দ্র বৎসরের ব্যবধানকে যথাযথভাবে সংযোজিত করে নতুন বঙ্গাব্দের পরিচয় বহনে এই দিনের সূচনা এবং এটি চান্দ্র ও সৌর বৎসরের নবতর সম্মিলন।
নক্ষত্র মণ্ডলে চন্দ্রের আবর্তনে বিশেষ তারাসমূহের অবস্থানের উপর ভিত্তি করেই বঙ্গাব্দের বার মাসের নামকরণ করা হয়েছে। সূর্যসিদ্ধান্ত নামে জ্যোতীবিজ্ঞান বিষয়ক প্রাচীন গ্রন্থ থেকে নেয়া নক্ষত্র তথা বিশাখা, জ্যেষ্ঠা, উত্তরাষাঢ়া, শ্রবণা, পূর্বভাদ্রপদ, অশ্বিনী, কৃত্তিকা, মৃগশিরা, পুষ্যা, মঘা, উত্তরফাল্গুনী, চিত্রা ইত্যাদির নামানুসারে বাংলা মাসের নাম যথাক্রমে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ্য, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ (মাঘশীর্ষ), পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন, চৈত্রের নামকরণ হয়েছে। এই সুস্পষ্ট প্রচীয়মান, বাঙালির নববর্ষের প্রচলন ও বরণ করার যে শাশ্বত অনুষ্ঠান তা সকল কিছুই মুসলমান শাসকদেরই সৃষ্ট এবং চিরায়ত বাংলা সংস্কৃতিরই আবর্তিত সামাজিকীকরণ। এটি শুধু বাঙালি জাতীয় কৃষ্টিকে সমৃদ্ধ করে না, বাঙালি সমাজের কৃষি ও অন্যান্য আর্থ-সামাজিক প্রতিটি প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডে নতুন অলংকারে করেছে ভূষিত। সঠিক ইতিহাস চর্চা ও পরিচর্যায় এটি সুপ্রতিষ্ঠিত যে, বাংলা নববর্ষ উদযাপন কোন বিশেষ ধর্ম বা সম্প্রদায়ের উৎসব নয়। এটি ধর্ম-বর্ণ-দলমত-অঞ্চল নির্বিশেষে বাঙালির সহজাত ও চিরন্তন অভিব্যক্তিরূপে প্রকাশিত এবং সমাদৃত। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে অন্ধকারের অশুভ শক্তির কোন ধরনের কূট প্ররোচণা-প্রচারণা ও দুরভিসন্ধির অপকৌশল-উদ্যোগ কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
প্রণত অনুষঙ্গে জাতীয় কবি নজরুলের ‘পল্লী-জননী’ কবিতার চরণ নিবেদনে প্রতিটি ঋতুর প্রকৃতি ও চরিত্র অনুধাবনের তাৎপর্য বাঙালির হৃদয় গভীরে প্রোথিত করতে হবে। ‘এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী-জননী।/ ফুলে ও ফসলে কাদা মাটি জলে ঝলমল করে লাবণী/ রৌদ্রতপ্ত বৈশাখে তুমি চাতকের সাথে চাহ জল,/ আম কাঁঠালের মধুর গন্ধে জ্যৈষ্ঠে মাতাও তরুতল।/ ঝঞ্‌ঝার সাথে প্রান্তরে মাঠে কভু খেল ল’য়ে অশনি/ কেতকী-কদম-যূঁথিকা কুসুমে বর্ষায় গাঁথ মালিকা,/ পথে অবিরল ছিটাইয়া জল খেল চঞ্চলা বালিকা।/ তড়াগে পুকুরে থই থই করে শ্যামল শোভার নবনী/ শাপলা শালুকে সাজাইয়া সাজি শরতে শিশিরে নাহিয়া।/ অঘ্রাণে মা গো আমন ধানের সুঘ্রাণে ভরে অবনী/ শীতের শূন্য মাঠে তুমি ফের উদাসী বাউল সাথে মা,/ ভাটিয়ালী গাও মাঝিদের সাথে, কীর্তন শোনো রাতে মা।/ ফাল্গুনে রাঙা ফুলের আবীরে রাঙাও নিখিল ধরণী’। কী অসাধারণ উপমায় কবি নজরুল প্রতিটি ঋতুকে মহিমান্বিত করেছেন; দেশবাসী বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের উপলব্ধিতে যথার্থ অর্থে তা জ্ঞাপিত করা না হলে বাঙালির সমাজ-ইতিহাস রুদ্ধ হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। নববর্ষের সার্থকতা নিরূপণে বার বার রবীঠাকুর-নজরুলের মতো বাংলার ঐতিহ্য আবিষ্কারে নিবেদিত স্বনামধন্য কবি-সাহিত্যিকদের রচনাকে নিবিড় স্মরণযোগ্য করতেই হবে। করোনা অতিমারির আশঙ্কা-আতঙ্ক নিধনে বাংলা নববর্ষ বাঙালির অন্তর-নিকেতন অধিকতর বিকশিত করার নিষিক্ত আবেদনে পরিদৃষ্ট হোক – এই প্রত্যাশাই ব্যক্ত করি। শুভ বাংলা নববর্ষ।
লেখক: শিক্ষাবিদ, সমাজ-অপরাধবিজ্ঞানী, সাবেক উপাচার্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধকরোনাকালের পহেলা বৈশাখ : বিবর্ণ উৎসব
পরবর্তী নিবন্ধইফতার সামগ্রী বিতরণ