‘পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন মানুষে পরিগণিত করতে হবে’

| শনিবার , ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ at ৭:৫২ পূর্বাহ্ণ

‘সাক্ষরতা শিখন ক্ষেত্রের প্রসার’ প্রতিপাদ্যে গত ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিদ্যায়তন স্বপ্নচাষীতে ব্যতিক্রমী আয়োজন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষাবিদ ও গবেষক শামসুদ্দিন শিশির। বিশেষ অতিথি ছিলেন লেখক ও সমাজকর্মী নেছার আহমেদ খান, দিশারী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রোটারেক্ট নমিউল হক তোফাইল, মীর মোহাম্মদ নোমান, স্বপ্নচাষীর শিক্ষক মুহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, তানিয়া আকতার প্রমুখ। অনুষ্ঠানে শামসুদ্দিন শিশির বলেন, নিরক্ষরতা মুক্ত সমাজ গঠনে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম। সাক্ষরতার বহুবিধ ব্যবহার অনস্বীকার্য। সাক্ষরতার মাধ্যমে শুধু অর্থনৈতিক মুক্তিই নয় বরং সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানসিক মুক্তি আনয়নের মাধ্যমে প্রাত্যহিক জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই এর লক্ষ্য। কেননা সাক্ষরতা শান্তি আনয়নে অবদান রাখে এবং মানুষের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা অর্জন তথা আত্মপরিচয়ে সহায়তা করে। শুধু তা-ই নয়, পারিপার্শ্বিক অবস্থা সম্পর্কে ভালো ধারণা অর্জনেও সাক্ষরতা কাজ করে। যিনি লিখতে ও পড়তে পারবেন, একমাত্র তিনিই জানবেন দেশ ও দেশের বাইরে কোথায় কী ঘটছে।
নোমান উল্লাহ বাহার বলেন, সাক্ষরতা মানুষকে তার অধিকারবোধ সম্পর্কে সচেতন করে এবং বিচার বিবেচনার মাধ্যমে ন্যায় অন্যায়ের পার্থক্য করতে সাহায্য করে। সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবাঁশখালীতে চা গবেষণা খামার উদ্বোধন
পরবর্তী নিবন্ধবিএলএফ মহানগর যুব কমিটির মতবিনিময়