বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, চট্টগ্রাম মহানগরীর ভারপ্রাপ্ত আমির মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের তিনটি গণভোটের দু’টিই বিএনপির আমলে হয়েছে এবং আলাদাভাবেই হয়েছে। এখন জাতীয় নির্বাচনের সাথে গণভোটের দাবি যারা করছেন তারা মূলত রাজনৈতিকভাবে ব্ল্যাকমেলিং করার অপচেষ্টা করছেন। জুলাই সনদের খসড়ায় পঁচিশটি দল স্বাক্ষর করে একটি জাতীয় সমঝোতা হয়েছে।
অবিলম্বে সাংবিধানিক আদেশ জারি করে নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে এবং এভাবে জুলাই সনদের আইনি মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেই তার ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতে উদ্যোগে বহদ্দারহাট মোড়ে সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন ইতোমধ্যেই গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন জনমত জরিপে তা উঠে এসেছে। মিঙড পিআর সিস্টেমে দল এবং প্রার্থী উভয়ের মর্যাদা রক্ষিত হবে। নমিনেশন বাণিজ্য, পেশিশক্তি, কালোটাকার ব্যবহার বন্ধ করা এবং পুনঃফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার পথ রুদ্ধ করতে পিআর সিস্টেমের কোন বিকল্প নেই।
জামায়াতে ইসলামীর মহানগরীর সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিনের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে বক্তব্য দেন, মহানগরী জামায়াতের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ উল্লাহ, নগর সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, নগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনর সভাপতি এস এম লুৎফুর রহমান, মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে মিছিল বহদ্দারহাট মোড় থেকে শুরু হয়ে মুরাদপুর মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












