যুদ্ধে বাস্তুচ্যুত ১২ কোটি ২০ লাখের বেশি, কমেছে ত্রাণ সহায়তা: জাতিসংঘ

| শুক্রবার , ১৩ জুন, ২০২৫ at ১০:৫১ পূর্বাহ্ণ

সুদান ও ইউক্রেনের মতো কয়েক বছর ধরে চলা সংঘাতগুলোর সমাধান করতে না পারায় চলতি বছর বিশ্বজুড়ে যুদ্ধ ও নিপীড়নে বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা ১২ কোটি ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা। খবর বিডিনিউজের।

এর পাশাপাশি শরণার্থীদের সহায়তায় তহবিলের পরিমাণও কমে ২০১৫ সালের পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে, বৃহস্পতিবার তারা এমনটা বলেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সিরিয়ায় বাশারআল আসাদের পতনের পর বিপুল সংখ্যক শরণার্থী নিজ দেশে ফেরার পরও গত বছরের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলের শেষে বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি বেড়েছে বলে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্দির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

প্রতিবেদনে সুদান, মিয়ানমার ও ইউক্রেনে সংঘাতের পরিমাণ বাড়ছে জানিয়ে এসব লড়াই বন্ধে ধারাবাহিক ব্যর্থতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তীব্র অস্থিরতার এক সময়ে বাস করছি আমরা, যেখানে আধুনিক যুদ্ধ তীব্র মানবিক দুর্ভোগে জর্জরিত একটি ভঙ্গুর, বেদনাদায়ক দৃশ্যপট তৈরি করছে, প্রতিবেদনের সঙ্গে দেওয়া এক বিবৃতিতে গ্রান্দি বলেছেন।বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা এমন এক সময়ে বাড়ছে, যখন তাদেরকে সহায়তায় আসা অর্থের পরিমাণ কমে ২০১৫ সালের পর্যায়ে পৌঁছেছে। অথচ সেসময় বিশ্বজুড়ে শরণার্থীর সংখ্যা ছিল এখনকার অর্ধেকে, বলছে ইউএনএইচসিআর। তহবিলে কাটছাঁটকে নিষ্ঠুর ও চলমান অ্যাখ্যা দিয়ে সংস্থাটি বলেছে, পরিস্থিতি এখন এতটাই অসহনীয় যে শরণার্থী ও অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর বিপদ আরও বেড়েছে। জাপানি টহল বিমানকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া, উদ্বেগ টোকিওর প্রশান্ত মহাসাগরে প্রথমবার একসঙ্গে দুটো চীনা বিমানবাহী রণতরী শ্যানডং ও লিয়াওনিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে দিনকয়েক আগেই জানিয়েছিল জাপান।

পূর্ববর্তী নিবন্ধভারতের ইতিহাসে ভয়াবহ ১১ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা
পরবর্তী নিবন্ধকয়েকশ গ্রেপ্তার, টানা দ্বিতীয় রাতের কারফিউতে লস অ্যাঞ্জেলেস