লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা এখনো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ঘাপটি মেরে বসে আছে। তাদের বিতাড়িত করতে হবে। তাদের প্রশাসন যন্ত্র থেকে সরাতে হবে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে অনেক ডিসি, এসপি, ওসিসহ অনেক কর্মকর্তারা জাতির সাথে বেঈমানি করেছে তাদের বিতাড়িত করতে ড. ইউনূস সাহেব ভয় পাচ্ছেন। প্রশাসনে অনেক দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা বসে আছেন, তাদেরও সরাতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের না সরালে জনগণকে সাথে নিয়ে তাদের তাড়াতে হবে। এসব দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের হাত পা ভেঙে দিতে হবে। গতকাল শনিবার বিকেলে আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পটিয়া উপজেলা ও পৌরসভা এলডিপি এবং অঙ্গ সংঠনের উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পটিয়া উপজেলা এলডিপির সভাপতি মনছুর আলমের সভাপতিত্বে ও আবদুল কুদ্দুস ও আইয়ুব আলীর সঞ্চালনায় সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি এম এয়াকুব আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা এলডিপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল, চন্দনাইশ উপজেলা এলডিপির সভাপতি মোতাহের মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আকতারুল আলম, চন্দনাইশ পৌরসভা এলডিপির সভাপতি আইনুল কবির, এলডিপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আহমদ নবী, এলডিপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এম এ জাফর, বাঁশখালী পৌরসভা এলডিপির সভাপতি আনিসুল ইসলাম, সাতকানিয়া উপজেলা এলডিপির সভাপতি মাহমুদুল হক চৌধুরী, পটিয়া পৌরসভা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, দোহাজারী পৌরসভা এলডিপির সভাপতি লিয়াকত আলী, পটিয়া পৌরসভা এলডিপির সহ–সভাপতি সামশুল আলম সিকদার, পটিয়া উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর সাদেক হোসেন, সেক্রেটারি আনোয়ার হোসেন, চন্দনাইশ পৌরসভা এলডিপির সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, পটিয়া পৌরসভা এলডিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. রিজুয়ান আজাদ, গাজী আমির হোসেন, সদস্য সচিব মুজিবুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রশিদ, আমিনুল হক তানিম, নাদেরুজ্জামান ও সেলিম উদ্দিন।