গবেষণায় অনেক বাধা আসলেও কাজ চালিয়ে যেতে হবে

চবি জিনোমিক্স ও সিকুয়েন্সিং বিষয়ক কর্মশালায় ড. সেঁজুতি সাহা

| শুক্রবার , ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ at ৬:২২ পূর্বাহ্ণ

গবেষণায় অনেক বাধা থাকবে, অনেক হতাশা থাকবে। কিন্তু তারপরেও কাজ চালিয়ে যেতে হবে। এক সময় সেই শ্রম আর সময়ের মূল্য ঠিকই পাওয়া যাবে। বিশ্বের অসাধারণ সব আবিষ্কারের পেছনের গল্পগুলো অনেক কষ্টের আর হতাশার। এভাবেই নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করেন চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ও বিজ্ঞানী ড. সেঁজুতি সাহা। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি চবি জিনোমিঙ ও সিকুয়েন্সিং বিষয়ক কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। চবি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ এবং নেঙট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন ল্যাব চিটাগং (এনরিচ) যৌথভাবে কর্মশালার আয়োজন করে। ‘চট্টগ্রামের জন্য ভবিষ্যৎ বিজ্ঞানী তৈরি’ শীর্ষক বক্তৃতায় সেঁজুতি সাহা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণাগার দুটিতে ৭০ শতাংশ নারী কাজ করছেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানে মূল বক্তা ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ড. সমীর সাহা। জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহবুব হাসানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন টিকাবিজ্ঞানী সেতারুন্নাহার, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. লায়লা খালেদা ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল ফোরকান, ফার্মেসি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তানজিনা শারমিন, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ইয়গেস হুদা, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ফারজানা শারমিন, আফরোজা আকতার তন্বী, মোহাব্বত হোসেন প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক এস এম রফিকুল ইসলাম। গবেষণা দলের বিভিন্ন দিক উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। শেষে ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ এবং নেঙট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন ল্যাব চিটাগং থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়া সাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০ জনকে সনদপত্র প্রদান করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধসিটি গেইট থেকে বিপন্ন ২ লজ্জাবতী বানর উদ্ধার
পরবর্তী নিবন্ধনতুন শহীদ মিনার পেল কাপাসগোলা সিটি কর্পোরেশন মহিলা কলেজ