বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী যেকোন নির্বাচনে ধর্ম–বর্ণ–দল–মত–নারী–পুরুষ–অঞ্চল নির্বিশেষে প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের ন্যায্য অধিকার প্রয়োগে নির্ধারিত সময়ের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনায় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা সর্বজনস্বীকৃত। সৎ–যোগ্য–মেধা–প্রজ্ঞা–দেশেপ্রেমে ঋদ্ধ ও জনগণের স্বার্থ সুরক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দুঃসময়ে পরিক্ষীত নেতৃত্বকেই জনপ্রতিনিধিরূপে নির্বাচিত করে জনগণ তাদের পবিত্র সংবিধান সম্মত ন্যায় সংগত অধিকার ভোগে আশ্বস্ত হতে চাই। দুঃখজনক হলেও সত্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন দল–উপদলের নেতা–কর্মী–সমর্থকসহ কতিপয় দেশসমূহের অপরিমেয় কৌতুহলে এক ধরনের রহস্যের বেড়াজাল তৈরি হয়েছে। ২৪ মে ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। আসন্য নির্বাচনকে ঘিরে মার্কিন প্রশাসনের নামে অশুভশক্তির কল্পনাপ্রসূত অভিব্যক্তি প্রচারণা–জনগণকে বিভ্রান্ত করার যে অপচেষ্টা অব্যাহত ছিল; উচুমার্গের সত্য–বস্তুনিষ্ঠ নিরপেক্ষ ভিসানীতির প্রকাশ এতসব জঘন্য প্রচারণাকে নির্মূল করতে প্রচন্ড সহায়ক হয়েছে।
অদম্য উন্নয়ন অগ্রগতিতে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে বক্তব্য–প্রস্তাবনা দেশে–বিদেশে উপস্থাপন করেছেন তার প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে; পবিত্র সংবিধানের আলোকে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশনই সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগে পক্ষপাতশুন্য অবাধ–সুষ্ঠু–নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিভিন্ন দল–জনগণের স্বতঃম্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সর্বমহলে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেবে। জনগণের রায়কে সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়েই সরকার পরিবর্তনে তার অবিচল সমর্থন–আস্থা তিনি বারং বার ব্যক্ত করেছেন। প্রাসঙ্গিকতায় একই ধরনের বক্তব্যের গুরুত্বারোপে আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে ভিসানীতি অত্যন্ত যৌক্তিক–আকাঙ্খিত–বিপুল প্রত্যাশিত। সম্প্রতি কাতারের রাজধানী দোহায় কাতার ইকোনমিক ফোরামে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথোপকথন’ শীর্ষক অধিবেশনে জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই হবে এবং তা গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার সমুন্নত রেখে অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’ অধিবেশন সঞ্চালক কাতার ইকোনমিক ফোরামের এডিটর অ্যাট লার্জ হাসলিন্ডা আমিন’র প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর সামরিক স্বৈরশাসকরা বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। তখন নির্বাচনটা শুধু একটা খেলা ছিল। বাংলাদেশের উন্নত দেশ হওয়া উচিত। সেটিই আমার লক্ষ্য। জনগণের অধিকার আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি। কেন আমি নষ্ট করব? অব্যশই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
১৫ জুন ২০২৩ সুইজারল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত এক নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন যে; গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে। ৬ মে ২০২৩ যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লিভারলি’র সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যাতে সবার অংশগ্রহণ থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু করেছে। কেউ যাতে নির্বাচনে কারচুপি করতে না পারে, সে জন্য ছবিসহ ভোটার তালিকা ও স্বচ্ছ ব্যালট বাঙ তৈরি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরির পাশাপাশি যথেষ্ট স্বাধীন ও শক্তিশালী করা হয়েছে। আমরা ওয়েস্টমিনিস্টারের আদলে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, যা অনুসরণ করে জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্ব চালু করেছে বাংলাদেশ।’
২২ জুন ২০২৩ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা দেশগুলোকে সাম্প্রতিক স্থানীয় সরকারের নির্বাচন ও সংসদীয় উপনির্বাচনগুলো দেখার পরামর্শ দিয়েছেন। সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘যে সকল দেশ আমাদের নির্বাচনের দিকে শ্যেন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন, তাদেরকেও বলব আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচন বা আমাদের যে উপনির্বাচনগুলো হল, সেই নির্বাচনগুলো দেখেন, কীভাবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। এরপর আবার কেন প্রশ্ন উঠে? আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্বাচন যাতে স্বচ্ছ হয়, নির্বাচনে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে, সেই ব্যবস্থা যে আমরা করতে পারি, সেটি কিন্তু আমরা প্রমাণ করেছি। কাজেই এটা নিয়ে আর কারো কোনো প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই। আওয়ামী লীগের ভোট চুরি করা লাগে না।’ অতিসম্প্রতি বাংলাদেশ সফরকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বেসামরিক, গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার সঙ্গে অনুষ্ঠিত সাক্ষাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে তাঁর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে তাঁর সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা সবসময়ই দেশে অবাধ, সুষ্টু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লড়াই করেছি এবং ইতোমধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছি।’
সফরকালে উজরা জেয়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনসহ বাংলাদেশের শ্রম অধিকার, মানবাধিকার, মানব পাচার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়–দপ্তরের সাথে আলোচনা করেন। গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে সমর্থন দেওয়া। আমি যে বার্তার উপর জোর দিতে চাই তা হলো, সহিংসতা প্রত্যাখান করে সত্যিকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও ন্যায্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য সব পক্ষকে আহ্বান জানানো। আসুন আমরা জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে দেই।’ সম্ভাব্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা বর্জনের বিষয়টিকে তিনি বাংলাদেশের জনগণের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ এবং এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কোন ভূমিকা নেই বলে মন্তব্য করেন। ভিসানীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত অঙ্গীকারকে সমর্থন করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের আলোচনায় এটি খুব ইতিবাচকভাবে এসেছে।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ছয় সদস্যের নির্বাচন বিষয়ক অনুসন্ধানী মিশন। প্রতিনিধিদলের সদস্যরা ১১ জুলাই ইসির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে কমিশনের প্রস্তুতি এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের সক্ষমতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন। ১২ জুলাই ২০২৩ আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বিদ্যমান আইনি কাঠামো যথেষ্ট বলে মন্তব্য করা হয়। এছাড়াও উল্লেখ্য মিশনের সঙ্গে ঢাকাস্থ ইইউ দূতাবাসে মতবিনিময়কালে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি স্থানীয় নির্বাচনসমূহে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সিসি ক্যামেরাসহ আইন–শৃঙ্খলা কঠোর নিয়ন্ত্রণ ও গাইবান্ধা উপ নির্বাচনে অনিয়মের দায়ে নির্বাচন বাতিলের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সমর্থ হয়েছে। সম্প্রতি ৫টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দেশের একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ না করলেও এ দলের সমর্থিত সাবেক কাউন্সিলর ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের বড় একটি অংশ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন এবং অনেকেই নির্বাচিত হয়েছেন। এতে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা, সাহসিকতা ও সক্ষমতা প্রমাণ হয়।’
চলতি মাসে দ্য ইউরোপীয় টাইমস ও ইইউ অবজার্ভারে প্রকাশিত ‘দ্য ইইউ মাস্ট নট সাপোর্ট অ্য কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক নিবন্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন’র সাবেক কমিশনার ও ধর্ম বিষয়ক বিশেষ দূত এবং বর্তমানে ইউরোপীয়ান ইনস্টিটিউট অব ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি’র (ইআইটি) সদস্য ইয়ান ফিজেল বলেছেন বাংলাদেশে তত্ত্বধায়ক সরকারের ব্যাপারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থন দেওয়া কোনভাবেই উচিত হবে না। নিবন্ধে তিনি জানান, অনির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা দেওয়া হলে তা আবারও সামরিক বাহিনীর হাতে চলে যেতে পারে। যেমনটি ঘটেছিল এখন থেকে ১৭ বছর আগে ২০০৬ সালে। দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দুটি দেশ থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের দৃষ্টান্ত দিয়ে বাংলাদেশে তত্ত্বাধায়ক সরকারের ব্যাপারে সমর্থন না দিতে ইইউ নেতাদের প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সবারই নজর দেওয়া উচিত বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য নিবন্ধে ইয়ান ফিজেল আরও লিখেছেন, ‘তত্ত্ববধায়ক সরকার এমন একটি ব্যবস্থা যা বিশ্বের আর কোথাও নেই। ২০১১ সালে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এই ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক বলে রায় দেয়। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সরকার বলেছে, আগের নির্বাচনগুলোত তত্ত্ববধায়ক সরকারের প্রয়োজনীয়তা ছিল। কারণ সে সময়গুলোতে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের কোনো আইনি ভিত্তি ছিল না। তবে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি নতুন আইন পাস করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রতি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে নির্বাচন তদারকি করতে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন। চলতি বছরের জুনে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর গাজীপুরে সাম্প্রতিক স্থানীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে ও বড় কোনো অঘটন ছাড়াই অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
সংক্ষেপে এটুকু নির্দ্বিধায় বলা যায়; সংসদীয় উপ নির্বাচন–সিটি কর্পোরেশন–পৌরসভা–ইউনিয়ন পরিষদসহ বিভিন্ন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে তাদের সক্ষমতার প্রমাণ রেখেছে। উপ নির্বাচনে সঙ্গত কারণে ভোটার সংখ্যা কম হলেও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনায় বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের পক্ষপাতশূন্য ভূমিকার দৃষ্টান্ত অত্যুজ্জ্বল। যৎসামান্য কিছু ক্ষেত্রে ন্যূনতম পর্যায়ে সমস্যা উদ্ভূত হলেও তা নিরসনে নির্বাচন কমিশনের দূরদর্শী–নির্ভীক আইনি পদক্ষেপ প্রশংসার দাবি রাখে। শতভাগ ত্রুটিমুক্ত নির্বাচন বিশ্বের কোন দেশে কখনো সম্পন্ন হয়েছে কিনা আমার সঠিক জানা নেই। সমগ্র জনগণ–রাজনৈতিক দল–ক্ষমতাসীন সরকারের অকুন্ঠ সহযোগিতায় বৈধ ভোটারদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ও যৌক্তিক ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন নিশ্চিতকল্পে নির্বাচন কমিশন শক্তিমানতায় অধিকতর কার্যকর থাকুক– এই প্রত্যাশাই ব্যক্ত করছি।
লেখক : শিক্ষাবিদ, সাবেক উপাচার্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়