তোমারই সিক্ততায়, তোমারই মুগ্ধতায় কত সময় যে সাধন করেছি তা তুমি জানো না। তোমাকে খুঁজতে, তোমাকে পেতে পথ চেয়ে থাকতাম, কবে তুমি আসবে। ভোরবেলায় তোমার পদধ্বনি পেলে ছুটে যেতাম। হকারের ডাক পড়ার সাথে লুপে নিতাম। এই নিয়ে বাবা মন খারাপ করে বকা দিতেন। বকা খেয়েছি, তোমাকে ছাড়েনি। এক নিঃশ্বাসে তোমার সাজানো শিরোনাম দেখেই স্বস্তি পেতাম। তোমার প্রাত্যহিক সংবাদ ও চোখ বুলিয়ে দিনের যাত্রায় এগিয়ে যেতাম। তোমার আগামীদের আসর হয়ে পাঁচ মিশালীর পথ বেয়ে আনন্দনে বিচরণ করেছি অনেক সময়। সুপ্রিয় কবি রাশেদ রউফের স্নেহ ধন্য হয়ে ফিচার লিখেছি, বিনোদনের পাতায় বিনোদনমূলক নিবন্ধন সাজিয়ে পাতা ভরিয়েছি, সাক্ষাৎকার মূলক তথ্য টেনে এনেছি। আহা সেকি মজা, সে কথা ভাষায় বুঝানো দুষ্কর। দৈনিক আজাদী তুমি সংবাদ সহ অনেক সুখপাঠ্য দিক দিয়েছ। তোমার সুখে দুখে ফেসবুকে এখনো চলে আমাদের কথন। নানা সময়ে নানা বর্ণে তোমার বিচরণের নিমিত্তে নিজেকে খুঁজে নিই। তুমি অনন্য অসীম। আজ তোমার জন্মক্ষণে জানাই তোমাকে সুললিত শুভেচ্ছা ও সাধুবাদ। তুমি যুগের কাণ্ডারী হয়ে এগিয়ে যাও সন্তর্পণে। তুমি পাঠক হৃদয়ে বেঁচে থাক পঠন, গঠন ও শৈল্পিক সুধা ধারায়। তোমাতে তৃপ্ত অগণিত জনমান্য। বরমাল্য শুধু তোমাকে মানায়। অভিনন্দন।