চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ

| বৃহস্পতিবার , ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ at ১০:৪৬ পূর্বাহ্ণ

বর্তমান সরকার ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছেন। আমরা চট্টগ্রামের জি.পি. সীট ও কালার সীট আমদানীকারক ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মহল। মহামারী করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে চট্টগ্রামসহ সারা বিশ্বে সকল ব্যবসায়ীদের হাজার হাজার কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারসহ সকল উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি গত দু’মাস যাবত লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, ঈড়ধঃবফ রিঃয তরহ চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে ৬০০ ডলার এবং ঢাকা পানগাও আইসিডি কাস্টমস হাউজে ৫৬০ ডলার। চধরহঃবফ ঠধৎহরংযবফ (ঈড়ষড়ৎ) চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে ৬৬০ ডলার এবং ঢাকা পানগাও আইসিডি কাস্টমস হাউজে ৬২০ ডলার। দুই কাস্টমস হাউজের মধ্যে ঢাকা পানগাও আইসিডিতে ৪০ ডলার কম বিধায় চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী মহল ক্ষতির সম্মুখীন এবং সরকারও কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। প্রতি ১০০ টনে সরকার প্রায় তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। আমরা এমনিতেই করোনাকালীন সময়ে সকল ব্যবসায়ীরা কষ্টে দিনাতিপাত করছি। ৪০ ডলার করে প্রতি টনে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে বেশি কর দিয়ে ব্যবসায়ী এবং আমদানীকারক প্রতিনিয়ত ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন যে, বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করে সকল ব্যবসায়ী ও আমদানীকারকদের কল্যাণে ৪০ ডলার ট্যাক্স কমিয়ে প্রতি টনে ঢাকার সাথে চট্টগ্রামের সামঞ্জস্য রেখে জি.পি. ও কালার সেকেন্ডারি কোয়ালিটি স্টিল সীটের মূল্য নির্ধারণ করে আমাদের ব্যবসায়ী ও আমদানীকারক মহলকে বাঁচান। ব্যবসায়ী মহলের কথা বিবেচনা করে কাস্টমস কমিশনার মহোদয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ব্যবসায়ী ও আমদানীকারকেরা বিশাল ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে।
ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষে- রহিম উদ্দিন, মোঃ হাসান, আমজাদ হোসেন, জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম।

পূর্ববর্তী নিবন্ধআধুনিক শিল্পের অনন্য রূপকার : আবু হেনা মোস্তফা কামাল
পরবর্তী নিবন্ধআবার ফিরে আসি পত্র লেখায়