উন্নয়নে স্বর্ণযুগের নেত্রী চট্টলদরদী শেখ হাসিনা

হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগদানকালে ছালাম

| মঙ্গলবার , ৬ ডিসেম্বর, ২০২২ at ৬:১৪ পূর্বাহ্ণ

পলোগ্রাউন্ডে জনসমুদ্রে পরিণত হওয়া স্মরণাতীত কালের সর্ববৃহৎ জনসভায় হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে অংশ নেন সাবেক চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম।

এক দশক পর নগরীতে আওয়ামী লীগ প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনার জনসভাকে ঘিরে মাসখানেক ধরে চট্টগ্রামের মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসুক ও চাঞ্চল্য বিরাজ করছিল। গত ৪ ডিসেম্বর দুপুরে জনসভা শুরুর কথা থাকলেও জেলা ও মহানগরীর বিভিন্ন উপজেলা, থানা ও ওয়ার্ড হতে রঙিন সাজে মিছিলে মিছিলে ছুটে আসা লাখো লাখো নেতাকর্মী ও জনতায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয় পলোগ্রাউন্ড।

আবদুচ ছালামের ছবি সম্বলিত হলুদ টি শার্ট ও টুপি পরিহিত হাজার হাজার মানুষ জয় বাংলা স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করে জনসভাস্থলে প্রবেশ করে সভা শুরুর অনেক আগেই। নেতা কর্মী ও চট্টগ্রামবাসীকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আবদুচ ছালাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামকে তাঁর দ্বিতীয় বাড়ি মনে করেন। চট্টগ্রামের প্রতি তাঁর বিশেষ আকর্ষণের কথা তিনি বরাবরই বলে থাকেন। ২০০৮ সালে লালদীঘির জনসভায় ঘোষণা দিয়ে চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিজ কাঁধে নিয়ে ১৪ বছরে চট্টগ্রামে অভাবনীয় উন্নয়ন করে তাঁর আন্তরিকতার প্রমাণ রেখেছেন।

চট্টগ্রাম তথা গোটা দেশের জন্য শেখ হাসিনা সরকারে এ সময়টা উন্নয়নের ইতিহাসে স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিগণিত হবে। এখন আমরাও দেখাতে চাই, চট্টলদরদী প্রধানমন্ত্রীকে আমরা কতটা ভালবাসি। দেখাতে চাই কতটুকু কৃতজ্ঞ চট্টগ্রামের মানুষ। চট্টগ্রামে শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সিংহভাগ তিনি সিডিএ চেয়ারম্যান হিসেবে আমার মাধ্যমে পরিচালনা করেছেন। তাই চট্টগ্রামের মানুষের অকুণ্ঠ ভালবাসা আমিও পেয়েছি।

কেবল জনসভায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করে নয়, আমার চট্টগ্রামের মানুষ উন্নয়নের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যাকে বারবার প্রধানমন্ত্রী করতে চায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বীর চট্টলার মানুষ নৌকায় ভোট দিয়ে চট্টগ্রামের সবকয়টি আসন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চট্টগ্রামবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধএডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে ও অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানে জরিমানা
পরবর্তী নিবন্ধগুজবে কান দেবেন না, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো স্থিতিশীল : প্রধানমন্ত্রী