সালটা ১৯৯৭ ডিগ্রি অধ্যয়নরত তখন থেকেই লেখালেখির অভ্যাসটা শক্ত করে ভীত গড়েছে হৃদয়ে। পত্রিকা বলতে তখন আজাদী ছিল মোহনীয়। ইতিপূর্বে শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ ও শাপলা কু্ঁড়ি আসরের নিউজ গুলো প্রেস রিলিজ বক্সে ফেলতাম পটিয়া কলেজ ছাত্রলীগ নেতা কাজী শাহজাহান ভাই সহ। পরবর্তীতে পেলাম আমার শিক্ষক ও প্রিয়জন রফিকুল ইসলাম কে। তিনি বাবলু ভাই সহ আজাদীতে নিউজ ও ফিচার দিতেন। ১৯৯৮ সালে বিজয় মেলায় প্রথম বই প্রকাশিত হল আমার। আর বইয়ের সমালোচক হওয়ার সুবাদে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক হল সিদ্দিক আহমদ সাহেবের সাথে। সুরের ভুবনের যদি কোন জ্ঞান অর্জন করি তাহলে সেটার পুরো কৃতিত্ব ওনার। সুরকে ভালোবাসা উপকরণ গুলো ওনার কাছ থেকে দীক্ষা নিয়েছি। যতই লিখি অন্য কোথাও তবুও কেন যেন মনে হয় অপূর্ণতা রয়ে গেল। আজাদী ছাড়া সাধ মিটেনা। কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় আজাদীর প্রতি। অঅমার লেখা প্রকাশ অব্যাহত থাকায় আমি অনুপ্রেরণা পাই। আজাদী আমার কাছে একটি অনন্য পত্রিকা। সেই আজাদী আজ ৬৩ বছরে পদার্পণ করেছে। অবিরাম শুভ কামনা রইল। বিশেষ করে সম্মানিত সম্পাদক মহোদয়, একুশে পদক প্রাপ্ত, লায়নিজমের অগ্রদূত প্রাক্তন লায়ন জেলা গভর্নর এম এ মালেক স্যারকে ও প্রাক্তন লায়ন জেলা গভর্নর কামরুন মালেক ম্যামকে, আল্লাহ হায়াতে তৈয়বা দান করুন।