মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের কাছ থেকে ইবাদাত প্রত্যাশা করেন, তিনি বান্দাহর সিজদাহ্ পাওয়ার বড় এবং একমাত্র হক্বদার। রমজান মাস হলো ইবাদাত করার বিশাল একটা সুযোগের মাস। যেখানে রহমত, মাগফেরাত এবং নাজাতের বন্টন করা হয়েছে রাতসমূহকে। অসংখ্য রহমত নাজিল করে ফজিলত পূর্ণ
রজনী দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা যেথায় ইবাদাতের মাধ্যম বান্দা তার সমস্ত গুনাহের ক্ষমা লাভের সুযোগ পায়। আসন্ন রমজনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা সদা গতিশীল রয়েছেন। মসজিদ গুলোতে নূরানী মিনার চমকায়, গম্বুজের চাঁদ তারা হেসে ওঠে আজানের ধ্বনিতে; এ যেনো ফেরেশতাদের হাসি!
অসংখ্য রহমতের বারতা নিয়ে মুসলমানদের দরজায় কড়া নাড়ছে পবিত্র মাহে রমজান। প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রজব মাস থেকেই মাহে রমজানের ইবাদাত বন্দেগি করার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। সুন্নাহ্ আদায় করার মানসে আমরাও এভাবে মানসিক প্রস্তুতি নিতে পারি, স্বাস্থ্যের
যত্ন নিতে পারি যেনো রমজানে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং সহীহ শুদ্ধ ভাবে রোজা পালন করে আল্লাহ রাসুলের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি। ইবাদাত–বন্দেগি, কুরআন তেলাওয়াত, দান–সাদকা ইত্যাদি করার দৃঢ় সংকল্প করে রমজান শুরু হোক সবার।