‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ জীবন্ত স্লোগানধারী শহীদ নুর হোসেনের ৩৩তম শাহাদাত বার্ষিকীর আলোচনায় বক্তারা বলেছেন, ১৯৮৭ সালে গণতন্ত্রের জন্য শহীদ নুর হোসেন জীবন্ত পোস্টার হয়ে নিজেকে উৎসর্গ করে রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর ভিত্তিতে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। এদেশের গণতন্ত্র প্রেমীরা যুগ যুগ ধরে তাকে স্মরণ রাখবে। কারণ তিনি জীবনের বিনিময়ে রাজনীতিবিদদের গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলা আয়োজিত শহীদ নুর হোসেন স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি প্রণবরাজ বড়ুয়া। দপ্তর সম্পাদক রিমন মুহুরীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ। প্রধান বক্তা ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম, প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু, সৈয়দ দিদার আশরাফী, দীপেন চৌধুরী, সুমন দেবনাথ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা এম এ নেওয়াজ, নোমান উল্লাহ বাহার। বক্তব্য রাখেন আলী আহমেদ শাহিন, অধ্যাপক শিব প্রসাদ, ফজল আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান মিলন, সিরাজুল ইসলাম, বাহাদুর আলম, শিল্পী দীলিপ হোড়, অচিন্ত্য কুমার দাশ, নারায়ন দাশ, রতন ঘোষ প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।