আনুমানিক ১৫ মিনিট স্থায়ী বৃষ্টিতে নগরের বেশ কয়েকটি এলাকা তলিয়ে যায়। এতে দুর্ভোগে পড়েন পথচারী এবং স্থানীয় লোকজন। বৃষ্টি থামার কিছুক্ষণের মধ্যেই পানি নেমে যায়। তখন আবার বেশ কয়েকটি সড়কে কাদার জন্য ভোগান্তি বাড়ে লোকজনের। গতকাল দুপুর ১টার পর থেকে ধীরে ধীরে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে ওঠে নগরের আকাশ। পৌনে দুইটার দিকে শুরু হয় মাঝারি বর্ষণ। প্রায় ১৫ মিনিট স্থায়ী ছিল এ বর্ষণ।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, অল্প বৃষ্টিতেও তলিয়ে গেছে পূর্ব ষোলশহর ওমর আলী মাতব্বর লেইন, চকবাজার কাপাসগোলা সড়ক, দক্ষিণ বাকলিয়া ইছাহাকের পুল সংলগ্ন রাস্তা এবং কতালগঞ্জ, প্রবর্তকসহ শহরের বিভিন্ন নিচু এলাকা। অবশ্য বৃষ্টি থামার পর পানি দ্রুত নেমে যায়।
আমিন নামে কাপাসগোলা এলাকায় এক পথচারী শঙ্কা প্রকাশ করে দৈনিক আজাদীকে বলেন, সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে গেছে। না জানি সামনে ভারী বর্ষণ হলে কি হবে।
এদিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত আকাশ আংশিক মেঘলাসহ সাময়িক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে। সে সাথে কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা জড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম নদী বন্দরেরর জন্য ২ নং নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।