কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান বলেছেন, দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গতানুগতিক শিক্ষা নয়, আধুনিক মানসম্মত শিক্ষায় সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। আর এ ধরনের শিক্ষার স্বপ্ন দেখেছেন মীর গ্রুপের চেয়ারম্যান শিক্ষানুরাগী ও সমাজ হিতৈষী মীর আহমদ সওদাগর। তিনি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আলোকিত সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, মীর আহমদ সওদাগর অল্প শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও তার মেধা ছিল প্রকট। তিনি শুধুমাত্র মেধার উপর ভর করেই অনেক শিল্প ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। যা যুগে যুগে সৃষ্টিশীল মানুষদেরকে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শিক্ষা বিস্তারে মীর আহমদ সওদাগরের অবদানে তিনি মানস হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
মীর গ্রুপের চেয়ারম্যান মীর আহমদ সওদাগরের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পটিয়ায় স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গতকাল সোমবার পটিয়া উপজেলার জিরি খলিল–মীর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে খলিল–মীর শিক্ষা পরিবারের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণসভা উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যক্ষ এস এম মিছবাহ্–উর–রহমানের সভাপতিত্বে এতে অতিথি ছিলেন সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য ড. শরীফ আশরাফউজ্জামান, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্ট সদস্য সচিব প্রফেসর সরওয়ার জাহান, মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন শরীফ, মীর গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, ড. সালেহ জহুর, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক আহমদুল হক, মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজের বিভাগীয় প্রধান ডা. সৈয়দ সাইফুল ইসলাম, খুলশি ক্লাবের চেয়ারম্যান সামশুল আলম, প্রগতি ইন্সুরেন্সের ডিএমডি নজরুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব খোরশেদ আলম, চম্পা স্টিলের চেয়ারম্যান বদিউল আলম, কুসুমপুরা ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শওকত আকবর, শিক্ষানুরাগী মীর আহমদ সওদাগরের নাতনী ইবনাত সিফাত, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাকিম, বিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মীর মোহাম্মদ হাসান, মীর মোহাম্মদ হোসেন প্রমূখ। পরে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে মীর আহমদ সওদাগরের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।