নভেম্বর মাস। সামনে জাতীয় নির্বাচন। যার ফলশ্রুতিতে চলতি মাসেই বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষা শেষ হবে বাচ্চাদের। জানুয়ারিতে সরকারি স্কুলে ভর্তির হিড়িক শুরু হয়েছে ইতোমধ্যেই। বাবা–মায়ের প্রচণ্ড টেনশন বাচ্চাকে ভালো একটা স্কুলে দিতে হবে। এই টেনশনে মোটামুটি বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষা যে শুরু হয়ে গেছে তারপরও কারো কোনো বিশ্রাম নেই। সবাই আরও বেশি টেনশনে যে, বাচ্চাকে ভালো একটা স্কুলে দিতে হবে। এবং বাচ্চা আদৌও ভালো স্কুলে চান্স পাবে কিনা?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, এখন সরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে যে নিয়মটা অর্থাৎ লটারি সিস্টেমের মাধ্যমে ভর্তি করানো হয়। আগে যেখানে আমরা পরীক্ষা দিয়ে তারপরে স্কুলগুলোতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেতাম। সেখানে এখন লটারি সিস্টেমে বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করানো হয়। আমি এই লটারি সিস্টেমটা ব্যক্তিগত ভাবে যৌক্তিক মনে করছি না। এই লটারি সিস্টেমটা তুলে ফেলা উচিত।
এই লটারি সিস্টেম বন্ধ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের চিন্তাভাবনা করা উচিত। এবং পাশাপাশি সমাজের সচেতন নাগরিক মহল থেকে শুরু করে সর্বস্তরের অবিভাবকদের এই ব্যাপারে সোচ্চার হওয়া উচিত।
এস.এম.রাহমান জিকু
শিক্ষার্থী,
চট্টগ্রাম কলেজ।