বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয় সংলগ্ন কোর্ট বিল্ডিংয়ের পাদদেশের ঘরগুলো অপসারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে জেলা প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়ে ফের চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১১ এপ্রিল দ্বিতীয়বারের মতো এই চিঠি দেয়া হয়। ওখানে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল আমিন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (এনডিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম গতকাল আজাদীকে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এখানকার (কোর্ট বিল্ডিং) ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা আতংকের কারণ, যার কারণে হুমকিতে পাশের বাংলাদেশ ব্যাংক। অথচ এটি একটি কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান। এসব কারণে এবং স্থাপনা অপসারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বিতীয়বারের মতো জেলা প্রশাসনকে তাগিদ দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিস একটি ১ (ক) শ্রেণিভুক্ত কেপিআই প্রতিষ্ঠান। কেপিআই নীতিমালায় প্রণীত নির্দেশনা ৬.১.১ অনুযায়ী কেপিআইয়ের সীমানার ২০ বিশ মিটারের ভিতরে যে কোনো স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে কেপিআইডিসির (কেপিআই ডিফেন্স কমিটি) মতামত/ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। সম্প্রতি ব্যাংকের নতুন ভবনের উত্তর পাশে কোর্ট বিল্ডিংয়ের পাদদেশে ব্যাংক প্রাচীরের অতি সন্নিকটে আইনজীবী সমিতি কর্তৃক স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে, যা কেপিআই নীতিমালার পরিপন্থী এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিঘ্নিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।












