অন্য দেশে কিছু হলে তার রেশ ধরে আমাদের দেশে কিছু করার হুজুগ শুরু হয়ে যায়।কারো ওপর সংঘটিত কোনো কাজ যদি আমাদের ভালো না লাগে। অন্যদের ওপর কেনো আমরা একইরকম অন্যায় করে শোধ নিতে চাইবো? কেনো এতো ঘৃণার বাক্য -অমুককে পড়তে দেবো না, চলতে দেবোনা, করতে দেবোনা।কেনো লাগামহীন কথা বলে ঘৃণার আগুন জ্বালায় কিছু মানুষ। হেট স্পিচ কেনো দেয় তারা। যখন কোনো বিদেশি মেহমান আসে তখনওএকই অবস্থা হয়। মেহমানকে সম্মান দিতে হয়। সেটা তখন তারা ভুলে যান। ঘৃণাসূচক বাক্য ছড়াতে তারা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। আমরা নিজেদের দোষ দেখিনা বলে অহরহ অন্যের ভুল ধরি। ভাবি না আমাদের অপরাধগুলো। স্বয়ং বিচার করি না। গেলো শারদ উৎসবের খান্ডবদাহনের রেশ না কাটতেই। আবার শুরু ঘৃণাভরে বাক্য ছোঁড়া। প্রথম থেকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আইনানুগ ব্যবস্থা না নিলে নানান নামে অবিহিত বক্তার সংখ্যা বাড়বে। এসব ব্যাপারে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। আর একটি জিনিস মাথায় রাখা দরকার ভালোবাসা দিয়ে যা হয় ঘৃণা দিয়ে তা প্রতিষ্ঠা পায়না। দেশটা কিন্তু সবার।