হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি বলেছেন, পটিয়ায় আবাদযোগ্য কোন জমি পতিত রাখা যাবেনা। প্রকৃত জমির মালিক ও কৃষকরাই এসব জমিতে চাষাবাদ করবে। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে। অনেকেই জমি ক্রয় করে অনাবাদি ফেলে রেখেছে তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা যদি চাষ না করে স্থানীয় পর্যায়ে কৃষক ও কৃষি অফিসের উপকারভোগী কৃষক এবং সিআইজি (কৃষক সমিতির) কৃষকদের মাধ্যমে এসব জমি চাষাবাদের আওতায় আনা হবে।
তিনি গতকাল মঙ্গলবার পটিয়ার কুসুমপুরা ইউনিয়নের সকল অনাবাদী জমি চাষের আওতায় আনতে জমির মালিক ও কৃষকদের সাথে মতবিনিময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
কুসুমপুরা পরিষদ প্রাঙ্গণে চেয়ারম্যান মো. জাকারিয়া ডালিমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুল মামুন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্পনা রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য দেবব্রত দাশ, উপজেলা আ.লীগের সভাপতি আকম শামসুজ্জামান চৌধুরী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাজেদা বেগম শিরু, নুর উর রশিদ চৌধুরী এজাজ, আবু সুফিয়ান টিপু, মো. নাছির উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, মো. এমরান, মাধাই চন্দ্র নাথ, এম হোসাইন রানা, কোরবান আলী, প্যানেল চেয়ারম্যান শওকত আকবর, সালাউদ্দিন সরওয়ার, পারভিন আক্তার, ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম নুরু প্রমুখ।
পরে তিনি কুসুমপুরা ও হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে পতিত জমিগুলো চিহ্নিত করে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দেন যাতে পতিত জমিগুলোতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে দ্রুত চাষাবাদের আওতায় নিয়ে আসা হয়।











