স্বাধীনতার পূর্বে ১টাকায় ২ কেজি চাউল পাওয়া যেত। মাছ, মাংস বর্তমান তুলনায় অনেক কম। তাতে মেহমান অতিথি মাসকে মাস বাসা বাড়িতে থাকিলেও মেয়ের বাপের গায়ে লাগতো না। কোন কমিউনিটি সেন্টারের ভাড়া ছিল না। এমনকি স্বাধীনতার পর উঠানের মধ্যে ক্লাব সমিতির ছেলেরা অথবা সমিতি থেকে টাকা দিয়ে বিবাহ শাদী দিয়ে দিত।
ইদানীং দেখা যাচ্ছে ছেলের বাপকে মেয়ের বাপের পক্ষ থেকে ২০০, ৫০০, ১০০০ বরযাত্রীর খাবার পৌঁছে দিতে হবে মেয়ের বাপের ভিটা না থাকলেও। বিবাহের উপহার হিসেবে পুরো ঘর আসবাপপত্র দিয়ে সাজিয়ে দেয়া। লক্ষ টাকা হতে কোটি কোটি টাকাও খরচ হয়। এ প্রথা সাধারণ মানুষের পক্ষে বিরাট এক অভিশাপ। যৌতুক একটি মারাত্মক অভিশাপ। এ বিষয়ে আইন থাকলেও তা কার্যকর না করা অথবা আইন না থাকারই মতো। তাই যৌতুক গ্রহণকারীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এম এ সালাম
পাহাড়তলী,
চট্টগ্রাম।