২৫শে মার্চের গণহত্যা যে ২০ শতকের সবচেয়ে নিষ্ঠুর গণহত্যা– সে কথা কারো অজানা নয়। এর মধ্যেই জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার কাছে এর বহু নথিপত্র প্রমাণ রয়েছে। পাকিস্তানী লেখক ‘জুনায়েদ আহমেদ’ ক্রিয়েশন অব বাংলাদেশ (মিথস ত্রক্সপ্লোডেড) নামক গ্রন্থে ২৫শে মার্চ গণহত্যার ছবিকে বাংলাদেশীর হাতে বিহারী হত্যা বলে চালিয়ে দেয়ার দুঃসাহস দেখিয়েছেন। ধিক বর্বর পাকিস্তানী রাজাকার দোসর গোষ্ঠী। এতবড় আস্ফালন দেখিয়ে মিথ্যাচার করে কীভাবে? ইতিহাস কী বলে?
গণহত্যা দিবস পালনের বৈশ্বিক স্বীকৃতি আদায়। দীপ্ত মাখা পরশে ঐক্যবদ্ধ ভাবে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে আওয়াজ তুলতে হবে–২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস। ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।
২৫ শে মার্চ কালোরাত্রির বিভীষিকা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হযে বলুন, দম্ভের পতন সত্যের সাধনে কোন বিতর্কের সুযোগ নেই। অপরাধ দমনে স্বীকৃতি আসুক, স্বীকৃতি চাই ১৯৭১ সালের বর্বরোচিত ২৫শে মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এরই মাধ্যমে বাঙালি জাতি ইতিহাসের আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে। তাই বিলম্ব নয়, সত্যকে সমুন্নত করতে চাই ২৫শে মার্চের কালো রাত্রির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। চাই ২৫ মার্চের বর্বরোচিত গণহত্যা দিবসের যথাযথ ঘোষণা।